আজকের আলোচনা আমরা নিয়ে এসেছি স্বাস্থ্য বিষয়ক কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য যা আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করব এখন। আমরা আজকে আলোচনার এই পর্যায়ে নিয়ে এসেছি সর্দি ও কাশি হওয়ার কারণগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা। এখন মানুষ এই সমস্যার সম্মুখীন প্রতিনিয়ত হয়ে যাচ্ছে অনেকেরই সর্দি কাশি আক্রান্ত করছে। এক্ষেত্রে আমরা কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস আপনাদেরকে দিয়ে যাব যাতে আপনারা সর্দি কাশি থেকে নিজেকে প্রতিদ্ধ করতে পারেন।
শীত কিংবা গরম উভয়ের সময়ে মানুষের সর্দি ও কাশি হয়ে থাকে। তবে সর্দি কাশি মানুষের অনেক বড় প্রতিশোধন করে এমন নয় নিজেকে অনেক যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি দিতে অবশ্যই সক্ষম এই সর্দি কাশি। ঋতুর পরিবর্তনের সময় হঠাৎ করে বেশি শীত কিংবা গরমের কারণে এই সমস্ত রোগ লক্ষ্য করা যায়। অনেকেরই সর্দি-কাশির কারণে জ্বর আসে মাথা ব্যাথা করে অনেকে আবার দুর্বল হয়ে পড়ে। অনেকের দেখা যায় সবজি চাষের পাশাপাশি শ্বাসকষ্ট হতে থাকে। তাই আপনারা যারা এই সর্দি কাশি থেকে নিস্তার পেতে চান তারা আমাদের এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগে সহিত পড়তে থাকুন।
সর্দি ও কাশি হওয়ার কারণসমূহ
সতী ও কাশি হওয়ার কারণ সমূহ নিয়ে অনেককেই অনলাইনে অনুসন্ধান করে যায়। তাই আমরা আজকে এই সর্দি কাশি হওয়ার কারণসমূহ নিয়ে আমাদের এই আর্টিকেলটিতে আলোচনা করব। সর্দি ও কাশি হওয়ার কারণসমূহ ও লক্ষণসমূহ খুঁজে পেতে অবশ্যই আপনাদেরকে আমাদের এই আর্টিকেলটি অনুসরণ করতে হবে।
কেন সর্দি হয়?
সর্দি জ্বর পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি হওয়া রোগগুলোর একটি। ওষুধ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সিনিয়র ম্যানেজার ও চিকিৎসক আফরোজা আক্তার বলেন একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির বছরের চার থেকে ছয় বার এবং একটি শিশুর বছরে 10 থেকে 12 বার সদ্জি চাওয়া স্বাভাবিক বিষয়।
সৌদিতে ঠাণ্ডা লাগার কারণে হতে পারে আবার বেশি গরমেও ঘাম শরীলে বসে যাওয়ায় এই সর্দি হতে পারে।
সর্দি ও কাশি প্রতিকার
সর্দি ও কাশি হয়ে থাকলে এর প্রতিকার সম্পর্কে জানা প্রয়োজন রয়েছে। অবশ্য এই বিষয়ে সঠিক তথ্য এখন পর্যন্ত অনেকেই খুঁজে পাননি তবে আমরা কতগুলো ওয়েবসাইটে অনুসন্ধান করে এর পরামর্শ পেয়েছি। অভিজ্ঞ ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী আমরা আজকে আমাদের এই আর্টিকেলটিতে এর প্রতিকার সম্পর্কে আলোচনা করব।
সর্দি কাশির সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে রসুন লেবু মরিচ গুঁড়ো এবং মধু একসঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে।
এই মিশ্রণে এন্টি ইনফ্লেমেটরি এবং এন্টি মাইক্রোবিয়াল গুন আছে। মরিচের গুঁড়া নাকের থারমোজেনিক প্রভাব ফেলে লেবুতে আছে ভিটামিন সি যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কাজ করে।
আদা: সর্দি কাশি সারাতে আদার উপকারিতা অনেক বেশি। এন্টিভেটিয়ার বৈশিষ্ট্য আছে বললে আধা গরম জল সাধারণ ফলশ্রুতিতে সহায়ক।
এজন্য আদাব পাতলা টুকরো কেটে পানিতে ভালো করে ফুটিয়ে নিন এরপর গরম পানিতে লেবুর অসহায় মধু মিশিয়ে চায়ের মত পান করুন দেখবেন দুটো সর্দি কাশি নিরাময় হবে।
দারুচিনি: সর্দি-কাশি নিরাময়ে দারুচিনি মহৌষধ বলে বিবেচিত এটি ভাইরাল আক্রমণ এবং অন্যান্য আক্রমণ নিরাময়ের সাহায্য করে।
এজন্য কৃষিটা পানি আস্ত দারুচিনি ভালো করে ফুটিয়ে নিন পানির সঙ্গে এক চামচ মধু মিশিয়ে একবার চায়ের মত পান করুন দেখবেন আপনি দ্রুত ভালো হয়ে গেছেন।