ই-পর্চা www.eporcha.gov.bd অনলাইনে যে কোন খতিয়ান, Porcha Number, Online E-porcha
বাংলাদেশে যে কোন নাগরিক অনলাইনের মাধ্যমে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সকল ধরনের সেবা নিতে পারতেছে। এখন আরও পাবে অনলাইনের মাধ্যমে খতিয়ান অনুসন্ধান নাগরিক লগ ইন অফিস লগইন ও সাপোর্ট টিকিট। বাংলাদেশ গণজপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ কর্তৃক প্রকাশিত এই ওয়েবসাইটের ভূমি মন্ত্রণালয় মাধ্যমে খতিয়ান ও মাপসেবা দেওয়া হচ্ছে বাংলাদেশের নাগরিকদেরকে। অনেক মানুষই গুগলে অনুসন্ধান করে থাকে এই পর্চা ডাউনলোডের জন্য। মন্ত্রণালয়ের তাদের ওয়েবসাইটের কয়েকটি শাখা তৈরি করেছেন যেগুলো হল ভূমি সেবা ভূমিষেবা ফ্রম ডিজিটাল গান নাগরিক কর্নার ও অভিযোগ।
আপনারা যারা ই পর্শা ডাউনলোডের জন্য অনুসন্ধান করছেন তারা আমার এই সাইট থেকে পেতে পারেন। ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে মোড সেবা গ্রহীতা ২৩-৯২২৬ ৫১, মোট ভেজিটর ৩৫৪১ ০৪৪, মোট ভিজিট । আপনিও আপনার প্রেজণে হট লাইনে কল করতে পারবেন 16122 সকাল ৯ টা থেকে বিকেল পাঁচটার মধ্যে সকল ধরনের সেবা দিতে পারবে।
আমি নিচে কিভাবে ই পর্চা বা খতিয়ান সংগ্রহ করবেন সে বিষয়ে আলোচনা করেছি।
ই -পর্চা কি?
পি পড়ছে এমন ধরনের এক একাউন্ট যা আপনি জমির খতিয়ান ব্যবহার করে জমির মালিকানা যাচাই করে নিতে পারবেন। এটি বাংলাদেশ ভূমি মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রকাশিত একটি অনলাইন সেবা। এই পর স্যার অনেক সুবিধা রয়েছে।
ই -পর্চা
ই- পর্চা হচ্ছে বাংলাদেশ ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটের সর্বশেষ প্রকাশিত হওয়া জমির ম্যাপ খতিয়ান মৌজা ও অন্যান্য সকল তথ্য।
ই-পর্চার সুবিধা
এমন কিছু জিনিস আছে যেগুলো যেমন সুবিধা রয়েছে ঠিক তেমনি অসুবিধায় রয়েছে। আর তাই ভূমি মন্ত্রণালয় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত ই-পয়সা বের করার সহজ নিয়ম ও সুবিধা জনক মানুষের জন্য অনেক। কেননা এখন এপর্সা ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে ভূমি মন্ত্রণালয় ওয়েবসাইট থেকে মালিকানা তথ্য খতিয়ান বের করা যাচ্ছে।
অনলাইন ই-পর্চা
এখন যে কোন নাগরিক অনলাইন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে লগইন করে অনলাইনে রিপোর্ট সেবা পেতে পারবেন। খুব সহজেই ভুল মন্ত্রণালয় থেকে নাগরিক কণার অপশন ব্যবহার করে আবেদন করে না থাকেন তা হলে এখনি পর্যায়ে একাউন্ট তৈরি করে ফেলুন।
খতিয়ান নম্বর কি?
অনেকে আছেন যারা এখন পর্যন্ত জমির খতিয়ান নাম্বার বলতে পারেন না। তাই এজন্য ভূমি মন্ত্রণালয় ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে জমির মালিকানা যাচাই করতে হবে। এর মাধ্যমে নির্ভুল তথ্য পাওয়ার জন্য অনলাইনে সকল তথ্য বের করে মৌজা নাম্বার ও খতিয়ান নম্বরসহ দাগ নাম্বার বের করে নিতে পারবেন।
খতিয়ান বা পর্চা কত প্রকার?
খতিয়ান বা পশ্চাৎ চার প্রকারের হয়ে থাকে। নিচে খতিয়ান প্রকারভেদ দেওয়া হল।
সাধারণত চার ধরনের খতিয়ান রয়েছে আমাদের দেশে। যথা-
১.সিএস খতিয়ান। (Cadastral Survey)
২.এসএ খতিয়ান । (State Acquisition Survey)
৩.আরএস খতিয়ান। (Revisional Survey)
৪.বিএস খতিয়ান/সিটি জরিপ। (City Survey)
ই-পর্চা অনলাইন আবেদন
অনলাইনে আবেদন করার জন্য আপনাকে যে প্রক্রিয়া অবলম্বন করতে হবে সেগুলো আমার এই পোস্টটি থেকে জেনে নিন। জমির সম্পর্কে সচেতন থাকা একান্ত জরুরী।
ই-পর্চা খতিয়ান
আমরা এই প্রশ্ন সম্পর্কে আমার আপনাদের জানা যেহেতু আমরা এখানে শুধুমাত্র খতিয়ান সম্পর্কে জানার জন্য এসেছি শুধু আপনাদের আগে খতিয়ান সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। জমির সংক্রান্ত কাগজ গুলোকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করার জন্য প্রতিটি লেজা রে ব্যবহার করা হয়ে থাকে আলাদা সংখ্যা এতে কাজগুলো সহজ হয়। আপনারা এই পর্যায়ে খতিয়ান নাম্বার অবশ্যই জানতে পারবেন এই পদ্ধতিতে।
অনলাইনে যে কোন খতিয়ান
অনলাইনে যে কোন খতিয়ান পদ্ধতি গুলো জানতে চাইলে নিচে আমার পোস্টটি থেকে সে সংক্রান্ত খোঁজ গুলো তুলে নিন।
বিভাগ নির্বাচন: আপনি কোন বিভাগে বাস করেন সেই বিভাগ নির্বাচন করতে হবে।
জেলা নির্বাচন: আপনি যে জেলার অন্তর্ভুক্ত সেই জেলার নাম নির্বাচন করুন।
উপজেলা নির্বাচন: যেই উপজেলার অন্তর্ভুক্ত আপনি সেই জেলার নাম নির্বাচন করুন।
মৌজা নির্বাচন: আপনার মৌজার নাম নির্বাচন করুন।
খতিয়ান টাইপ নির্বাচন: যে ধরনের খতিয়ান বের করতে চান সেই ধরণ নির্বাচন করুন।
খতিয়ান নং: যে জমির পর্চা বের করবেন তা নির্বাচন করুন।
দাগ নাম্বার: দাগ নম্বর জানা থাকলে নির্বাচন করুন।
মালিকের নাম: মালিকের নাম উল্লেখ থাকলে ম্যানশন করুন।
পিতা /স্বামীর নাম: উল্লেখ থাকলে দিতে পারেন।
ক্যাপচা কোড: উপরে দেওয়া ক্যাপচা কোড টি সিলেক্ট করে অনুসন্ধান বাটনে ক্লিক করুন।
ই পর্চা খতিয়ান যাচাই ও খতিয়ান অনুসন্ধান
আপনারা যারা এখন পর্যন্ত ই খতিয়ান যাচাই প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানেন না তারা এখনি আমারে পোস্টের নিচে থেকে জেনে নিন। আমি নিচে দিয়ে দিয়েছি কিভাবে আপনারা কোন প্রক্রিয়ায় খতিয়ান যাচাই ও খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারবেন। এখন আপনার দের বাহিরে যেতেই হবে না কম সময়ে কম শ্রমে অনলাইনে অনুসন্ধান করে এই খতিয়ান যথাযথ খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারছেন।
- প্রথমে ভিজিট করুন https://eporcha.gov.bd/khatian-search-panel
- বিভাগ নির্বাচনঃ আপনার নিজস্ব বিভাগ এখানে নির্বাচন করতে হবে।
- জেলা নির্বাচনঃ আপনি কোন জেলার অন্তর্ভুক্ত তা এখানে নির্বাচন করুন।
- খাতিয়ান টাইপ নির্বাচনঃ আপনি মুলত কোন ধরনের খতিয়ান বের করতে চান তা নির্বাচন করুন।
- উপজেলা নির্বাচন করুনঃ আপনি কোন উপজেলার অন্তর্ভুক্ত তা এখানে নির্বাচন করুন।
- মৌজা নির্বাচন করুনঃ আপনার মৌজার নাম কি তা নির্বাচন করুন।
- খতিয়ান নংঃ আপনি যে জমির খতিয়ামটি বের করতে তা এখানে সিলেক্ট করুন।
- দাগ নাম্বারঃ যদি আপনার জমির দাগ নাম্বারটি থেকে থাকে তাহলে এখানে সিলেক্ট করুন।
- মালিকানা নামঃ মালিকানা নাম যদি থাকে তাহলে এখানে মেনশন করুন
- পিতা/স্বামীর নামঃ পিতা/স্বামীর থাকলে তা এখানে নির্বাচন করুন।
- ক্যাপচা কোড লিখুনঃ এখানে উল্লিখিত ক্যাপসা কোডটির অনুরুপ ফাঁকা জায়গাতে টাইপ করুন।
দাগ নাম্বার দিয়ে জমির মালিকের নাম
এখন আপনাররা শুধু দাগ নাম্বার দিয়েই জমির মালিকানা সম্পর্কে জানতে পারছেন। আপনি যদি কোন জমি দাগ মনে রাখতে না পারেন তাহলে মালিকানা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সক্ষম করে এই দাগ নাম্বার বের করে নিতে পারবেন। সেজন্য আপনাদের আমার এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
ভূমি সেবায় যোগাযোগ
এখন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার জনগণের সেবার জন্য যোগাযোগ ের জন্য একটি হট লাইন নাম্বার দিয়েছেন যা আপনি অনুসন্ধান করে বের করতে পারবেন যেকোনো জমির দাগ ও মালিকানা।
ই-পর্চা ডাউনলোড
আপনারা যারা দেশের দেশে বাইরে থেকে অনেকেই পর্যায়ে কাল কথা গুলি হন তারাও দেশে বাইরে থেকে এ পর্যায়ে ডাউনলোড করতে পারবেন। কেননা এখন আপনি অনলাইনে যে কোন জায়গায় যে কোন স্থান থেকেই বিপর্য ডাউনলোড করতে পারছেন। যেহেতু এটি একটি অনলাইন সেবা সেক্ষেত্রে এর কোন বিকল্প নেই। আপনি খুব সহজেই পোস্টটা লগইন করে www.eporcha.gov.bd ওয়েবসাইটটি প্রদর্শন করে ওয়েবসাইটে লগইন করে নিতে পারেন।
ই-পর্চা ও ডি আর আর সিস্টেম
খতিয়ান থেকে কিছু তথ্য সংগ্রহ করে যে তথ্য আপনি নিজে জমির মালিকানা যাচাই করতে সক্ষম হবেন তবে আইন আদালতে বিস্ময় কপির প্রয়োজন নেই আপনাকে অবশ্যই সার্টিফাইট নিতে হবে।
ভূমি সেবার হটলাইন নাম্বার
আপনি যদি জমির কোন সংস্থার কারণে যোগাযোগ করতে চায় তাহলে আপনাকে অবশ্যই হট লাইনে ফোন নাম্বার প্রয়োজন হবে। ভূমি সেবা হট লাইন নাম্বারটি হচ্ছে ১৬১২৩।