Skip to content
Home » e porcha gov bd খতিয়ান – জমির দাগ নম্বর থেকে খতিয়ান বের করার নিয়ম

e porcha gov bd খতিয়ান – জমির দাগ নম্বর থেকে খতিয়ান বের করার নিয়ম

e porcha gov bd খতিয়ান – জমির দাগ নম্বর থেকে খতিয়ান বের করার নিয়ম

e porcha gov bd খতিয়ান থেকে জমির দাগ নম্বর থেকে খতিয়ান বের করুন খুব সহজেই। অনেকে রয়েছেন যারা খতিয়ান থেকে জমি দাগ নাম্বার বের করার জন্য অফিসে অফিসে ঘোরাঘুরি করেন। কিন্তু দেখা যায় ঘুরতে ঘুরতে একসময় ক্লান্ত হয়ে যান কিন্তু জমির দাগ নম্বর থেকে খতিয়ান বের করতে পারেন না। কিন্তু বর্তমান সময়ে এসে ই পর্চা দিয়ে খুব সহজেই জমির দাগ নম্বর থেকে খতিয়ান বের করা যায় খুব সহজেই।

আপনারা যারা জমির দাগ নম্বর থেকে খতিয়ান টি বের করা নিয়ম জানার জন্য অনলাইনে অনুসন্ধান করে যাচ্ছেন তাদেরকে আমাদের এই আর্টিকেলটিতে স্বাগতম। ডিজিটালাইজেশনের ফলে বাংলাদেশের যে কোন জমির দাগ নম্বর থেকে খতিয়ান নম্বর এবং দাগ সুচি বের করা যায় খুব সহজেই। এই তথ্যটি অনেকে হয়তো জানে যে অনলাইনে মাধ্যমে জমির খতিয়ান নম্বর এবং দাগ সূচি বের করা যায় কিন্তু কিভাবে অনলাইনে খতিয়ান নম্বরও দাগ সুচি বের করতে হয় সে সম্পর্কে জানেন না তাই আমরা আজকে আমাদের এই আর্টিকেলটিতে সেই বিষয়টি আলোচনা করব।

জমির খতিয়ান নম্বর বের করার নিয়ম ২০২৩

জমির দাগ নম্বর দিয়ে সহজে জমির খতিয়ান নম্বর বের করা যায় এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে যে জমির খতিয়ান বিভিন্ন প্রকারের হয়ে থাকে। যে সকল খতিয়ানের ওপর আপনার নজর রাখতে হবে আপনি যে খতিয়ানটি উত্তোলন করতে চাচ্ছেন জমির খতিয়ান নম্বর গুলোর মধ্যে হল সি এস খতিয়ান এস এ খতিয়ান আর এস খতিয়ান বিএস খতিয়ান ইত্যাদি। এখন প্রশ্ন হচ্ছে আপনি কোন খতিয়ান বের করতে চাচ্ছেন এবং কিভাবে বের করতে চাচ্ছেন এই সকল বিষয় ঠিক করে আপনাকে কাজে নামতে হবে।

  • প্রথমে ভিজিট করুন https://eporcha.gov.bd/khatian-search-panel 
  • বিভাগ নির্বাচনঃ আপনার নিজস্ব বিভাগ এখানে নির্বাচন করতে হবে।
  • জেলা নির্বাচনঃ আপনি কোন জেলার অন্তর্ভুক্ত তা এখানে নির্বাচন করুন।
  • খাতিয়ান টাইপ নির্বাচনঃ আপনি মুলত কোন ধরনের খতিয়ান বের করতে চান তা নির্বাচন করুন।
  • উপজেলা নির্বাচন করুনঃ আপনি কোন উপজেলার অন্তর্ভুক্ত তা এখানে নির্বাচন করুন।
  • মৌজা নির্বাচন করুনঃ আপনার মৌজার নাম কি তা নির্বাচন করুন।
  • খতিয়ান নংঃ আপনি যে জমির খতিয়ামটি বের করতে তা এখানে সিলেক্ট করুন।
  • দাগ নাম্বারঃ যদি আপনার জমির দাগ নাম্বারটি থেকে থাকে তাহলে এখানে সিলেক্ট করুন।
  • মালিকানা নামঃ মালিকানা নাম যদি থাকে তাহলে এখানে মেনশন করুন
  • পিতা/স্বামীর নামঃ পিতা/স্বামীর থাকলে তা এখানে নির্বাচন করুন।
  • ক্যাপচা কোড লিখুনঃ এখানে উল্লিখিত ক্যাপসা কোডটির অনুরুপ ফাঁকা জায়গাতে টাইপ করুন।

সর্বশেষে, উপরোক্ত তথ্য গুলো দিয়ে পুরোন করা হলে অনুসন্ধান অপশনে ক্লিক করুন।

কিভাবে জমির খতিয়ান উঠাবেন?

আমরা এতক্ষন আপনাদের জন্য আলোচনা করলাম দাগ নাম্বার দিয়ে খতিয়ান উঠানো। এপারে আশা করব আপনি কিভাবে জমির খতিয়ান উঠাবেন। জমি দাগ নাম্বার দিয়ে খতিয়ান নম্বর অনলাইনে দেখতে পারছেন। সেখান থেকে আপনি ডাউনলোড করা প্রিন্ট করে নিতে পারেন কিন্তু ওই খতিয়ান নম্বর এর কাগজগুলো কোন কাজে লাগবে কারন ঐ কাগজগুলো অফিসিয়ালি কোন ভ্যালু নেই। তাই আপনি ওগুলো অফেশন হবে উত্তোলন করে নিতে পারবেন অফিশিয়ালি উত্তরের ক্ষেত্রে আপনি দুই ভাবে উত্তোলন করতে পারবেন।

  • একটি ম্যানুয়ালি উত্তোলন করতে পারবেন
  • অপরটি ডিজিটাল পদ্ধতিতে উত্তোলন করতে।

ম্যানুয়ালি উত্তোলন বলতে খতিয়ান নম্বর জমির দাগ নম্বর নিয়ে স্টেটমেন্ট অফিসে যোগাযোগ করে খতিয়ান তোলা স্টেটমেন্ট থেকে খতিয়ান উঠাতে একশত টাকা খরচ হবে।

অপর থেকে ডিজিটাল পদ্ধতিতে খতিয়ান উত্তোলন করতে আপনি অনলাইনে আবেদন করবেন অনলাইনে আবেদন করে দুই সপ্তাহের মধ্যে আপনার পোস্ট অফিসের মাধ্যমে আপনি খতিয়ান নম্বরটি পেয়ে যাবেন ।এক্ষেত্রে সার্ভিস চার্জ 50 টাকা।

ই পর্চা যোগাযোগ

বাংলাদেশ ডিজিটালাইজেশনে হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশের সব কিছু ডিজিটালাইজেশনের ফলে হাতে লাগালে পাওয়া যায়। এর ব্যতিক্রম ভূমি মন্ত্রণালয়ের নয়। অফিসের সাধারণ জনগণের চেয়ে হয়রানি সে কথা মাথায় রেখে তাদের হট লাইন নাম্বার চালু করেছেন। এখন ঘুমিয়ে সংক্রান্ত যেকোনো তথ্যের জন্য আপনি খুব সহজেই হটলাইন নাম্বারে কল দিয়ে ভূমি সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য খুব সহজেই পেয়ে যাবেন। ভূপির সংক্রান্ত তথ্যের জন্য হট লাইন নাম্বারটি হল 16122।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *