ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা
বন্ধুরা আমরা আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি ড্রাগন ফলের উপকারিতা সম্পর্কে একটি আর্টিকেল। আপনারা যারা ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে আগ্রহী তারা আমাদের এই আর্টিকেলটি থেকে খুব সহজেই জানতে পারবেন। ড্রাগন এমন একটি ফল যা অনেকেই এখন পর্যন্ত দেখেননি কিংবা চিনেন না। তাই আজকে আমরা আমাদের এই পোস্টটিতে ড্রাগন ফলের উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করব। প্রথমে জেনে নেই ড্রাগন ফলের পরিচিতি সম্পর্কে।
ড্রাগন ফলের পরিচিতি:
ড্রাগন ফলের উদ্ভিদ তান্ত্রিক নাম হইলো ফেরিয়া স আনডেটাস। এটি পিতায়য়া নামেও পরিচিত। এরপালে বাইরের খোসা দেখতে রূপকথার ড্রাগনের পিঠের মতো ড্রাগন গাছ দেখতে একদম ক্যাকটাসের মত। ড্রাগন ফলে আদি বাড়ি মেক্সিকো দক্ষিণ ও মধ্য আফ্রিকায়। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভাবে এই মহাজাতি হাইলো সিরিয়াস (মিষ্টি পিতায়য়া)।এই ফল মূলত ড্রাগন হিসেবে অনেক পরিচিত।
ড্রাগন ফলের কিছু উপকারিতা
ড্রাগন একটি বিদেশি ফল হলেও দিন দিন আমাদের দেশেও বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করে চলেছে। ড্রাগন ফল আমাদের শরীর সুস্থ রাখতে সহায়তা করে ড্রাগন ফল খেলে অনেক রোগে ঝুঁকি কমে এবং বেশ কার্যকর। ড্রাগন ফল যে সকল রোগের ঝুঁকি কমায় সে রোগগুলো হল:
• কোলেস্ট্রোরেল কমায়
• হৃদযন্ত্র ভালো রাখে
• ওজন কমাতে সাহায্য করে
• ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়
• ডায়াবেটিস প্রতিরোধে
• হজমে সহায়ক
• বয়সের চাপ দূর করতে বেশ ভূমিকা রাখে।
• কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে।
• রক্ত চলাচল বজায় রাখে।
• চুলপড়া প্রতিরোধ করে।
• কোলেস্ট্রোরেল নিয়ন্ত্রণে
ড্রাগন ফলের কিছু অপকারিতা
• ১ টি ড্রাগন ফলে ভিটামিন এর পরিমান ভিটামিন সিঃ প্রতি ১০০ গ্রাম ড্রাগন ফলের লাল বা সাদা অংশে রয়েছে ২১ মি.গ্রা. ভিটামিন সি খনিজ লবণঃ আঁশ থাকেঃপ্রতি ১০০ গ্রাম ড্রাগন ফলে ৩ গ্রাম আঁশ থাকে যা দৈনিক চাহিদার ১২ শতাংশ। ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড ও ওমেগা ৯ থাকে। ফাইবারঃ একটি ড্রাগন ফলে প্রায় ৭ গ্রাম ফাইবার থাকে