শবে কদর 2024 গুরুত্ব, শুভেচ্ছা, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও ছবি
পাঠক সকলকে শবে কদরের শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের আমাদের এই আর্টিকেলটি শুরু করতে চলেছি। শবে কদরের গুরুত্ব শবে কদরের শুভেচ্ছা বার্তা শবে কদরের স্ট্যাটাস শবে কদরের ক্যাপশন এবং শবে কদরের ছবি আমরা আজকে আমাদের আলোচনায় নিয়ে আসবো। আপনারা যারা শবে কদর সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তারা আমাদের এই আর্টিকেলটি থেকে জানতে পারবেন। আমরা শবে কত সম্পর্কে বিস্তারিত আজকে আপনাদের সামনে তুলে ধরব শবে কদরের শুভেচ্ছা বার্তা শবে কদরের স্ট্যাটাস শবে কদরের ক্যাপশন এবার শবে কদরের ছবিগুলো আমরা আপনাদের সামনে তুলে ধরব।
তাই বলছি আপনারা যারা শবে কদরের শুভেচ্ছা, শবে কদরের স্ট্যাটাস শবে কদরের ক্যাপশন শবে কদরের ছবি পাওয়ার জন্য অনলাইনে অনুসন্ধান করে যাচ্ছেন তাদেরকে আমাদের এই আর্টিকেলটিতে স্বাগতম। শবে কদর ইসলাম ধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এই রাত্রি রমজান মাসের ২৬ রোজা পূর্ণ করার পর 27 রোজার আগে রাতে অনুষ্ঠিত হয়। মহান আল্লাহতালা রব্বিল আলামিন এই রাতে তার মুমিন বান্দাদের পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার জন্য নিজের দিয়েছেন। রাত্রি ইবাদত বন্ধ কি করার রাত শবে কদরের রাতের ইবাদত বন্দেগি করলে অন্যান্য যে কোন রাতের ইবাদাতে তুলনায় অনেক বেশি ছোঁয়া পাওয়া যায় তাই আপনারা যারা এই শবে কদরের রাত সম্পর্কে জানতে চান তারা আমাদের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত অনুসরণ করুন।
শবে কদরের গুরুত্ব
ইসলাম ধর্মের শবে কদরের গুরুত্ব অপরিসীম। এই রাত নিয়ে আল্লাহ তায়ালার বিশেষ সূরা নাযিল করেছেন এই রাতে আল্লাহ তাআলা কুরআন নাযিল করেছিলেন তাই এ রাত্রে মুমিনদের জন্য ইবাদত বন্ধ কি করলে সহজে রাতের সওয়াব হাসিল করা যায়।
কত রজনী সহস্র মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ। সেই রজনীতে ফেরেশতা কন অরুণ অবতরণ করেন প্রত্যেক কাজে কাদের রবের অনুমতি ক্রমে। শান্তি শান্তি সেই রজনীর শুভ উদয় হওয়া পর্যন্ত ( সূরা কদর আয়াত ৩ থেকে ৫ )রমজান এর কদর রজনীতে আল্লাহতালা কুরআন নেক নাযিল করেছেন। আল্লাহতালা বলেন নিশ্চয়ই আমি কত রজনীতে কুরআন অবতরণ করেছি। (সূরা কদর আয়াত ০১)
আরও ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি এ (কিতাব) অবতীর্ণ করেছি বরকতপূর্ণ রজনীতে, বস্তুত আমি সতর্ককারী। (সুরা দুখান, আয়াত :০৩)
লাইলাতুল উলুম মুবারাকা ও বরকতম রজনী বলতে শবে কদর বুঝানো হয়েছে তো কদর রজনী এক দিকে যেমন অত্যন্ত বরকতপূর্ণ বটে। তাই আপনারা যারা এই রাত্রি সম্পর্কে জানতে আগ্রহ প্রকাশ করছেন তারা আমাদেরই আর্টিকেলটি থেকে জেনে নিন।
শবে কদরের শুভেচ্ছা বার্তা
আপনারা যারা শবে কদরের শুভেচ্ছা বার্তা অনলাইনে অনুসন্ধান করছেন তারা আমাদের আর্টিকেল থেকে শবে কদরের শুভেচ্ছা বার্তা গুলো সংগ্রহ করুন। আমরা আজকে আপনাদের জন্য শবে কদরের শুভেচ্ছা বার্তা তুলে রেখেছি আপনারা আমাদের আর্টিকেল থেকে শবে কদরের শুভেচ্ছা বার্তাগুলো সংগ্রহ করে আপনাদের প্রিয় বন্ধু-বান্ধব আত্মীয় স্বজনদের সাথে শেয়ার করতে পারবেন।
আমি সর্বশক্তিমান আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি যে এই রাতটি সম্প্রদায়ের সমস্ত মুসলমান এবং আমাদের হৃদয়ের ভূগোলের অধীনস্থদের জন্য অনেক কল্যাণ বয়ে আনবে। লায়লাতুল কদর মুবারক।
ক্ষমতার রাত্রি এসেছে এবং এটি আমাদের জন্য মানবজাতির মঙ্গল করার আরেকটি সুযোগ। এমনকি বলা হয়েছে যে এই বিশেষ রাতে করা সমস্ত ভাল কাজগুলি সুন্দরভাবে পুরস্কৃত হবে। লাইলাতুল কদর মুবারক!
এ রাত বিশেষ, হাজার রাতের চেয়ে উত্তম। আসুন আমরা সবাই অনুতপ্ত হই এবং আমাদের সহমানবদের ভাল করার মাধ্যমে আশীর্বাদ চাই। আশীর্বাদ ও আনন্দে ভরপুর একটি রাত কাটুক।
শবে কদরের স্ট্যাটাস
শবে কদরের গুরুত্ব সবার মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য আমি আপনার ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিতে পারেন। আমরা আজকে আমাদের এই আর্টিকেলটিতে কতগুলো সুন্দর সুন্দর স্ট্যাটাস উল্লেখ করেছি আপনারা চাইলে প্রিয় বন্ধু বান্ধবদের সাথে শেয়ার করতে পারবেন সেই সাথে আপনার ফেসবুক আইডি বা সোশ্যাল মিডিয়া আপলোড করতে পারবেন।
এটি এমন একটি রাত যা হাজার রাতের চেয়েও উত্তম। এই সময় আমরা আমাদের দেশত্যাগ পেয়েছিলাম. এটি সেই রাতে যেটি ঈশ্বর আমাদেরকে মন্দের হাত থেকে রক্ষা করেছিলেন এবং স্বর্গীয় স্বাগত জানানোর জন্য শুদ্ধ করেছিলেন। একটি শুভ রাত কাটুক।
আমি সর্বশক্তিমান আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি যে এই রাতটি সমস্ত মুসলমান এবং আমাদের হৃদয়ের ভূগোলের অধীনস্থদের জন্য অনেক কল্যাণ বয়ে আনবে। লায়লাতুল কদর মুবারক।
আল্লাহ দোয়া কবুল করবেন। আমি প্রার্থনা করি যে আপনার দোয়া কবুল হবে এবং দোয়া হবে। আমি কামনা করি যে এই রাতে তিনি যখন মানুষকে ক্ষমা করবেন, আপনি তাদের একজন হতে পারেন। লাইলাতুল কদর মুবারক।
শবে কদরের ক্যাপশন ও ছবি
আমরা আমাদের এই ওয়েবসাইটে শবে কদর নিয়ে বিভিন্ন ধরনের ছবির ক্যাপশন এবং সংযুক্ত করেছে আমার এই ওয়েবসাইট হতে ছবি এবং ক্যাপশন গুলো দিয়ে আপনারা আপনাদের প্রিয় মানুষদের সাথে শেয়ার করতে পারবে কেননা শবে কদরের গুরুত্ব তাৎপর্য সম্পর্কে জানার জন্য অনেকেই অবগত থাকেন।
‘যে ব্যক্তি এশা ও ফজর জামাতের সঙ্গে পড়ে, সে যেন সারা রাত দাঁড়িয়ে নামাজ পড়ে।’ (মুসলিম, হাদিস: ৬৫৬)
রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা রমজানের শেষ দশকের বিজোড় রাতে লাইলাতুল কদর অনুসন্ধান করো।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস: ২০১৭)
শবে কদর নিয়ে উক্তি
হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, যদি কেউ লাইলাতুল কদর খুঁজতে চায় তবে সে যেন তা রমজনের শেষ দশ রাত্রিতে খোঁজ করে। (মুসলিম, হাদিস নং : ৮২৩)
যদি সারা বছরের মধ্যে কদরের রাত হয়, তবে তা পাওয়ার জন্য আমি সারা বছর রাতের নামাজে দাঁড়িয়ে থাকতাম। তাহলে আপনি কি মনে করেন মাত্র দশ রাতের জন্য কি করা উচিত? – ইবনুল কাইয়িম বলেন:
যদি কেউ এ বছরের লাইল তুল কদর মিস করে, সে এক হাজার মাসের ইবাদাত মিস করে! আর কে জানে এটাই হতে পারে শেষ রমজান***
আয়েশা বর্ণনা করেছেন: রমজানের শেষ দশ দিন শুরু হওয়ার সাথে সাথে, নবী (সাঃ) তার কোমরের বেল্ট শক্ত করতেন (অর্থাৎ কঠোর পরিশ্রম করতেন) এবং সারা রাত নামাজ পড়তেন এবং তার পরিবারকে নামাজের জন্য জাগিয়ে রাখতেন। [বুখারী]
একদা হযরত উবায়দা (রা.) নবী করীম (সা.) কে লাইলাতুল কদরের রাত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে তখন নবীজী সেই সাহাবিকে বললেন রমজানের বেজোড় শেষের দশ দিনের রাতগুলোকে তালাশ করো। (বুখারি, হাদিস নং: ২০১৭)