টিপস

ইলেকট্রনিক বাই সাইকেলের দাম ছবি ও সুবিধা

আসসালামু আলাইকুম। আজকে আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি ইলেকট্রনিক বাইসাইকেলের দাম ছবি ও এর সুবিধা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য নিয়ে। আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে প্রযুক্তির ক্ষেত্রটা অনেকটাই উন্নতি শিকড়ে পৌঁছে গেছে। সময়ের তালের তালে বর্তমান সময়ে প্রযুক্তিগত দিক থেকে দুনিয়া খুবই দ্রুত গতিতে আগাচ্ছে। এর সাথে সচেতন কত নতুন নতুন প্রযুক্তি।

আর আজকে আমরা আমাদের এই আর্টিকেলটিতে নতুন প্রযুক্তির একটি নতুন তথ্য নিয়ে হাজির হয়েছি। আধুনিক যুগকে প্রযুক্তির কারণে জীবন যাপন হয়ে উঠছে আরো অনেক সহজ সাশ্রয়ী। আমাদের চলার পথকে আরো একটা সুন্দর ও মসৃণ ও সাশ্রয় করে তুলে প্রযুক্তি নিয়ে এলো একটি নতুন বাইসাইকেল যেটি হল ইলেকট্রিক বাইসাইকেল।

ইলেকট্রিক বাইসাইকেল কি এবং কিভাবে কাজ করে

ইলেকট্রিক বাইসাইকেলটি মূলত ব্যাটারীতে বিদ্যুৎ শক্তি সঞ্চয় করে তা কন্ট্রোল মডিউলের মাধ্যমে মোটরকে ঘুরিয়ে চাক্কায় শক্তি সঞ্চারের মাধ্যমে এই বাইসাইকেলটি রাস্তায় চলতে পারে। ইলেকট্রিক বাইসাইকেল অথবা ই বাইসাইকেল বা ব্যাটারি চালিত সাইকেল এটাকে যেভাবে বলা হোক না কেন বর্তমান প্রযুক্তিতে দিন দিন জনপ্রিয়তা অর্জন করছে এবং মানুষটা এটিটে ঝুঁকে পড়ছে।

ইলেকট্রিক বাইসাইকেল এর সুবিধা

ইলেকট্রিক বাইসাইকেলটিতে ব্যাটারি লাগা একটি দ্রুত গতিতে চলাচল করে। যে এটি ঘন্টায় ২৫ থেকে ৪৫ কিলোমিটার বেগে ছুটতে পারে। এর ব্যাটারি চালিত বাইসাইকেল হল এই সাইকেলটি অনেক ধরনের অত্যাধুনিক সেন্সর সিস্টেম ব্যবহার করা হয়ে থাকে এর ফলে পেটেল মেরে চালানোর ক্ষেত্রেও সেন্টার মোটরের প্রয়োজন মতো একটি শক্তি সঞ্চার করে। এতে করে অনেকটাই বাড়তি সুবিধা পাওয়া যায় এটাকে বলা হয় পেটেল এসিড প্রযুক্তি। প্রযুক্তিটি বয়স্কদের ক্ষেত্রে অনেক কাজে দেয় সুইজারল্যান্ডের বাস সেল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদের এক সমীক্ষা দেখা গেছে যে ফিটনেস ভালো রাখতে সাধারণ বাইসাইকেলের চেয়ে এই ইলেকট্রিক বাইসাইকেল অনেক ক্ষেত্রে আরও বেশি ভূমিকা রাখে।

হযরতের দিক থেকেও এটি খুব সাশ্রয়ী পেট্রোল পাইপ কে আপনি সমপরিমাণ খরচে যে পদ অতিক্রম করতে পারবেন এই ভাইকে তার থেকেও অনেক বেশি পদ অতিক্রম করতে পারবেন। এটা তো আপনি একবার সার্চ দিয়ে অনায়াসে ২৫ থেকে ৮০ কিলোমিটার পর্যন্ত চলতে পারবেন। ফুল চার্জ হতে দুই থেকে তিন ঘন্টা।

ইলেকট্রিক বাইসাইকেলের মূল্য

ইলেকট্রিক বাইসাইকেলের অনেকটা ব্র্যান্ড বিভিন্ন মডেল সুবিধা সুযোগ নির্ভর করে থাকে। আমাদের দেশে কম বাজেটের মধ্যে চায়না থেকে আমদানি করা অনেক কোম্পানি ভাল এই ইলেকট্রিক বাইসাইকেল পাওয়া যায়। এই বাইসাইকেলটির দাম ২৫০০০ থেকে শুরু করে আসবি হাজার টাকার মধ্যেই হয়ে থাকে।

কিভাবে সাধারণ বাইসাইকেল ইলেকট্রিক বাইসাইকেলের রূপান্তর করবেন

আপনার যদি চান যন্ত্রপাতিগুলো ক্রয় করে পুরনো বাইসাইকেল বাইসাইকেল এবং রূপান্তর করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনি সে যন্ত্রপাতি দিয়ে অনার্সেই রূপান্তর করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনার খরচ পড়বে সম্ভবত 8 থেকে 10 হাজার টাকা। ইলেকট্রিক বাইসাইকেল ব্যবহার তেমন বেশি কোন অসুবিধা নেই বললে চলে তবে এই প্রযুক্তির বেশিরভাগ ব্যবহারকারী হচ্ছেন মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষেরা। সে দৃষ্টিকোণ থেকে চিন্তা করলে এর দাম অনেক সময় আপনার কাছে অনেক বেশি মনে হতে পারে এটি সাধারণ বাইসাইকেলের জন্য অনেক ভারী হয় অনেকের জন্য চালানো কষ্টকর হয়ে যেতে পারে এছাড়া যন্ত্রপাতির জটিল বিন্যাস তো থাকবেই।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *