Skip to content
Home » ছোট ছোট ইসলামিক উক্তি

ছোট ছোট ইসলামিক উক্তি

ছোট ছোট ইসলামিক উক্তি

আমরা যারা মুসলিম ঘরে জন্ম গ্রহণ করে ইসলামকে ভালোবাসি না তারা আসলে সত্তিকারের মুসলিম না। আমরা সবাই ইসলামকে ভালোবাসি। আর যারা ইসলাম সম্পর্কে জানতে চান। তারা আমার এই পোস্টটি পড়তে থাকুন। ছোট ছোট ইসলামিক উক্তি নিয়ে আমি আজকে আপনাদের কাছে এসেছি।

অনেকে আছেন যারা ইসলামিক উক্তি পড়তে ভালোবাসেন। অনলাইনে অনুসন্ধান করে এসব বের করে পড়তে থাকেন। ইসলাম নিয়ে কথা, ইসলামে উক্তি, বাণী এসব যারা অনলাইনে অনুসন্ধান করে খুঁজছেন আমি তাদের জন্য আমার এই পোস্টটিতে ইসলাম নিয়ে ছোট ছোট কতগুলো উক্তি উল্লেখ করেছি। আপনারা আমার এই সাইট থেকে এসব উক্তি বাণী পড়তে পারেন। আর এসব উক্তি আপনাকে সংগ্রহ করতে হলে শেষ পর্যন্ত আমার পোস্টটি আপনাকে মনোযোগের সহিত পড়তে হবে।

ছোট ছোট ইসলামিক উক্তি

আমি গর্বিত আমার জন্ম নিয়ে যে আমি মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছি। আমি মোহাম্মদ সালাহ সালাম এর উম্মত। আমি গর্বিত আমার দ্বীন ইসলাম। নিশ্চয়ই আপনিও গর্বিত যে আপনি মুসলিম পরিবারের সন্তান। ছোট ছোট ইসলামিক উক্তি পড়তে অনেকেই পছন্দ করেন। আর তাই আমার পোস্টটিতে ছোট ছোট ইসলামিক উক্তি উল্লেখ করলাম।

১। আল্লাহর ভয়ে তুমি যা কিছু ছেড়ে দিবে, আল্লাহ্ তোমাকে তার চেয়ে উত্তম কিছু অবশ্যই দান করবেন। হযরত মোহাম্মদ (সঃ

২। অসৎ লোক কাউকে সৎ মনে করে না, সকলকেই সে নিজের মতো ভাবে ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

.৩। “ যে নিজে সতর্কতা অবলম্বন করে না, দেহরক্ষী তাকে বাঁচাতে পারে না ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

৪। “ সব দুঃখের মূল এই দুনিয়ার প্রতি অত্যাধিক আকর্ষণ ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

৫। “ পাপ লুকানোর চেষ্টা করে কোনোদিন সফলকাম হতে পারে না। পাপের কথা স্বীকার করে যদি কেউ তা ত্যাগ করার চেষ্টা করে তবে তার পক্ষে সফলতা লাভ করা স্বাভাবিক ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

৬। “ বড়দের সম্মান কর, ছোটরা তোমাকে সম্মান করবে ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

৭। “ হীনব্যক্তির সম্মান করা ও সম্মানীয় ব্যক্তির অপমান করা একই প্রকার দোষের ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

৮। “ যা সত্য নয় তা কখনো মুখে এনো না । তাহলে তোমার সত্য কথাকেও লোকে অসত্য বলে মনে করবে ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

৯। “ বুদ্ধিমান ও সত্যবাদী ব্যক্তি ছাড়া আর কারো সঙ্গ কামনা করো না ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

১০। “ বুদ্ধিমানেরা কোনো কিছু প্রথমে অন্তর দিয়ে অনুভব করে, তারপর সে সম্বন্ধে মন্তব্য করে। আর নির্বোধেরা প্রথমেই মন্তব্য করে বসে এবং পরে চিন্তা করে। ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

১১। “ অভ্যাসকে জয় করাই পরম বিজয় ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

১১। “ মানুষের সাথে তাদের বুদ্ধি পরিমাণ কথা বলো ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

১২। কার্পণ্য ত্যাগ করো নতুবা তোমার আপনজনরা তোমার জন্য লজ্জিত হবে এবং অপরে তোমাকে ঘৃণা করবে ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

১৩। “ অযাচিত দানই দান, চাহিলে অনেক সময় চক্ষুলজ্জায় লোকে দান করে, কিন্তু তা দান নহে ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

১৪। “ ধনসম্পদ হচ্ছে কলহের কারণ, দুর্যোগের মাধ্যমে কষ্টের উপলক্ষে এবং বিপদ আপদের বাহন ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

১৫। “ ধনসম্পদ হচ্ছে কলহের কারণ, দুর্যোগের মাধ্যমে কষ্টের উপলক্ষে এবং বিপদ আপদের বাহন ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

১৬। “ স্বাস্থ্যের চাইতে বড় সম্পদ এবং অল্পে তুষ্টির চাইতে বগ সুখ আর কিছু নেই ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

১৭। “ যা তুমি নিজে করো না বা করতে পারো না, তা অন্যকে উপদেশ দিও না ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

১৮। “ যে নিজের মর্যাদা বোঝে না অন্যেও তার মর্যাদা দেয় না! ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

১৯। “ মনে রেখো তোমার শত্রুর শত্রু তোমার বন্ধু, আর তোমার শত্রুর বন্ধু তোমার শত্রু ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

২০। “ তোমার যা ভাললাগে তাই জগৎকে দান কর, বিনিময়ে তুমিও অনেক ভালো জিনিস লাভ করবে ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

২১। “ কার্পণ্য ত্যাগ করো নতুবা তোমার আপনজনরা তোমার জন্য লজ্জিত হবে এবং অপরে তোমাকে ঘৃণা করবে ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

২২। “ বুদ্ধিমানেরা কোনো কিছু প্রথমে অন্তর দিয়ে অনুভব করে, তারপর সে সম্বন্ধে মন্তব্য করে। আর নির্বোধেরা প্রথমেই মন্তব্য করে বসে এবং পরে চিন্তা করে। ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

২৩। “ অযাচিত দানই দান, চাহিলে অনেক সময় চক্ষুলজ্জায় লোকে দান করে, কিন্তু তা দান নহে ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

২৪। “ দরিদ্রকে দান করিলে সেই দানের জন্য একটি পুরষ্কার আছে। কিন্তু অভাবগ্রস্ত আত্নীয়-স্বজনকে দান করিলে সেই দান করিলে সেই দানের জন্য দুইটি পুরষ্কার আছে, একটি দানের জন্য, অন্যটি আত্নীয়কে সাহায্য করার জন্য। ”

—- আল হাদিস

২৫। “ মানুষের ভিতরে এমন একটি অংশ আছে ওই অংশটি যদি পরিশুদ্ধ হয় তাহলে মানবদেহের পুরো অংশ পরিশুদ্ধ হয়। কিন্তু যদি ওই অংশটি নষ্ট হয়ে যায়, তাহলে মানবদেহের পুরো অংশ নষ্ট হয়ে যায়। সেই অংশটি হলো ”আত্মা”। ”

—- আল হাদিস

২৬। “ মাতা পিতাকে কষ্ট দিবে না। তারা যদি তোমাকে তোমার সন্তান সন্ততি ও বিষয় সম্পদ থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেয় তবুও।

—- আল হাদিস

২৭। “ শিক্ষা অর্জনে সূদুর চীন দেশে যেতে হলে যাও ”

—- আল হাদিস

২৮। “ সত্য লোকের নিকট অপ্রিয় হইলেও তাহা প্রচার কর ”

—- আল হাদিস

২৯। “ সন্তান তাঁর নামে পরিচিত হবে যার শয্যায় সে ভূমিষ্ঠ হয়েছে ,,, ”

—- আল হাদিস

৩০। “ সত্যবাদীরা সুকর্মের পথ দেখায় আর সুকর্ম বেহেশতের পথ দেখায় ”

—- আল হাদিস

৩১। “ যে-ব্যক্তি বাক্যে কর্মে ও চিন্তায় সত্য নয়, সে প্রকৃত প্রস্তাবে সত্যনিষ্ঠ নহে ”

—- আল হাদিস

৩২। “ জুলুম ও অত্যাচারী লোক কিয়ামতের দিন অন্ধ হইয়া উঠিবে ”

—- আল হাদিস

৩৩। “ রমজান জান্নাতে যাওয়ার উৎকৃষ্টতম উপায় এবং রাইয়ান নামক বিশেষ দরজা দিয়ে জান্নাতে প্রবেশের সুযোগ ”

—- আল হাদিস

৩৪। “ উহাই শ্রেষ্ঠ দান যাহা হৃদয় হইতে উৎসারিত হয় এবং রসনা হইতে ক্ষরিত হইয়া ব্যথিতের ব্যথা দূর করে ”

—- আল হাদিস

৩৫। “ রোজাদারের মুখের দুর্গন্ধ আল্লাহর কাছে মেশকের চেয়ে বেশী ঘ্রানযুক্ত ”

—- আল হাদিস

৩৭। “ ধণী হওয়া ধনের উপর নির্ভর করে না, নির্ভর করে মনের তৃপ্তির উপর ”

—- আল হাদিস

৩৮। “ ধনের যদি সদ্ব্যবহার করা হয়, তবে ইহা সুখের কারণ এবং সদুপায়ে ধনবৃদ্ধি করিতে সকলেই বৈধভাবে চেষ্টা করিতে পারে। ”

—- আল হাদিস

৪০। “ সালাত জান্নাতের চাবি ”

—- আল হাদিস

৪১। “ রমজান আল্লাহর ইবাদতের এক অভূতপূর্ব ট্রেনিং স্বরুপ ”

—- আল হাদিস

৪৩। “ রোজা মানুষকে আখেরাত মুখী করে ”

—- আল হাদিস

৪৪। “ রোজার পুরষ্কার আল্লাহ নিজ হাতে প্রদান করবেন ”

—- আল হাদিস

৪৫। “ রমজান গুনাহ মোচনের অন্যতম মাধ্যম ”

—- আল হাদিস

৪৬। “ রমজানের শেষ রাতে সকল উম্মতকে মাফ করা হয় ”

—- আল হাদিস

৪৭। “ ইফতার পর্যন্ত রোজাদারের জন্য ফেরেশতারা দোয়া করেন ”

—- আল হাদিস

৪৮। “ কোন মুমিন পুরুষ যেন কেন মমিন স্ত্রীকে তাচ্ছিল্য ও অবজ্ঞা না করে। তার আচার আচরনের কোনো একটি অপছন্দনীয় হলেও অন্যটি সন্তোষজনক হতে পারে। ”

—- আল হাদিস

৪৯। “ ধৈর্য এমন একটি গাছ, যার সারা গায়ে কাটা কিন্তু ফল অত্যন্ত মজাদার ”

—- আল হাদিস

৫০। “ সে ব্যক্তি মুমিন নয় যে নিজে তৃপ্তি সহকারে আহার করে, অথচ তার প্রতিবেশী অনাহারে থাকে ”

—- আল হাদিস

৫৩। “ সত্য লোকের নিকট অপ্রিয় হইলেও তাহা প্রচার কর ”

—- আল হাদিস

৫৪। “ পাচটি ঘটনার পূর্বে পাচটি জিনিসকে মূল্যবান মনে করবেঃ তোমার বৃদ্ধ বয়সের পূর্বে তোমার যৌবনকে, ব্যাধির পূর্বে স্বাস্থ্যকে, দরিদ্রতার পূবে সচ্ছলতাকে, কর্মব্যস্ততার পূর্বে অবসরকে এবং মৃত্যুর পুর্বে জীবনকে ”

—- আল হাদিস

৫৫। “ যা তুমি নিজে করো না বা করতে পারো না, তা অন্যকে উপদেশ দিও না ”

—- হযরত আলী (রাঃ)

৫৬। জনৈক জ্ঞানী বলেন: সব কিছুই ছোট আকারে শুরু হয় পাপ ছাড়া। কারণ, কেউ বড় পাপ করতে শুরু করলে আস্তে আস্তে তা তার নিকট ছোট মনে হয়। আর কোন কিছু অতিরিক্ত হলে তার মূল্য কমে যায় আদব বা ভদ্রতা ছাড়া। কারণ, আদব যতই বৃদ্ধি পায় তার মূল্য ততই বেড়ে যায়।

৫৭। তোমার শক্তিমত্তা যখন তোমাকে অন্যায়-অবিচারের দিকে আহবান করে তখন আল্লাহর শক্তিমত্তার কথা স্মরণ কর।

৫৮। বেলাল বিন রাবাহ (রহ বলেন: “পাপ ছোট কি না তা দেখনা বরং দেখ যার অবাধ্যতা করছ তিনি কত বড়।

৫৯। অসৎ লোকের ধন – দৌলত পৃথীবিতে সৃষ্ট জীবের বিপদ – আপদের কারণ হয়ে দাঁড়া

—- হযরত আলী (রঃ)

৬০। সব দুঃখের মূল এই দুনিয়ার প্রতি অত্যাধিক আকর্ষণ

—- হযরত আলী (রাঃ)

৬৩। যে নিজের মর্যাদা বোঝে না অন্যেও তার মর্যাদা দেয় না!

—- হযরত আলী (রাঃ)

৬৪। আমি আল্লাহকে সবচেয়ে বেশি ভয় পাই। তারপর সেই মানুষকে ভয় পাই যে আল্লাহকে মোটেই ভয় পায় না।

—- শেখ সাদী

৬৫। পূর্ণ অর্জন অপেক্ষায়, পাপ বর্জন করা শ্রেষঠতর।

—- হজরত আলী (রাঃ)

২০০ টি ইসলামিক উক্তি বা ইসলামিক বানী

৬০। সব দুঃখের মূল এই দুনিয়ার প্রতি অত্যাধিক আকর্ষণ

—- হযরত আলী (রাঃ)

৬৩। যে নিজের মর্যাদা বোঝে না অন্যেও তার মর্যাদা দেয় না!

—- হযরত আলী (রাঃ)

৬৪। আমি আল্লাহকে সবচেয়ে বেশি ভয় পাই। তারপর সেই মানুষকে ভয় পাই যে আল্লাহকে মোটেই ভয় পায় না।

—- শেখ সাদী

৬৫। পূর্ণ অর্জন অপেক্ষায়, পাপ বর্জন করা শ্রেষঠতর।

—- হজরত আলী (রাঃ)

৬৬। “ এই পৃথিবী কখনো খারাপ মানুষের খারাপ কর্মের জন্য ধ্বংস হবে না। যারা খারাপ মানুষের খারাপ কর্ম দেখেও কিছু করেনা তাদের জন্যই পৃথিবী ধ্বংস হবে॥ ”

—- আইনস্টাইন।

৬৭। “ ঝগড়া চরমে পৌঁছার আগেই ক্ষান্ত হও॥ ”

—- হযরত সোলায়মান (আঃ)।

৬৮। “ আল্লাহ তায়ালার ভয়ে তুমি যা কিছু ছেড়ে দিবে, আল্লাহ তোমাকে তার চেয়ে উত্তম কিছু অবশ্যই দান করবেন ”

—- আল হাদিস

৬৯। “ তোমরা দ্বীনের দাওয়াত সহজ করো, কঠিন করো না। সুসংবাদ দাও, বিতশ্রদ্ধ করো না ”

—- আল হাদিস

৭০। “ রমজান আল্লাহ ও বান্দার মাঝে নিতান্ত গোপন ইবাদত তাই এর মাধ্যমে আল্লাহ ও বান্দার মাঝে সম্পর্ক দৃঢ়তর হয় ”

—- আল হাদিস

৭১। “ দারিদ্র্যের আক্রমণ থেকে নিজেকে রক্ষা করো। কেননা ইহার অভিশাপ মানুষকে কাফেরে পরিনত করে। ”

—- আল হাদিস

৭৩। “ পার্থিব বস্তুর আধিক্যকে ধন বলা যায় না। মানসিক সন্তোষই প্রধান ধন। ”

—- আল হাদিস

৭৪। “ তোমরা তোমাদের কথা গোপনে বল অথবা প্রকাশ্যে বল, তিনিতো ( আল্লাহ) অন্তরের বিষয়াদি সম্পর্কে সম্যক অবগত ”

—- আল হাদিস

৭৬। “ ঈমান না এনে তোমরা জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবেনা ”

—- আল হাদিস

৭৭। “ রমজান সামাজিক সহমর্মিতা ও ভ্রাতৃত্ব বোধ সৃষ্টি করে ”

—- আল হাদিস

৭৮। “ রোজার মাধ্যমে আচার-আচরণ ও চরিত্র সুন্দর হয় ”

—- আল হাদিস

৭৯। “ রোজা কিয়ামতের দিন মুমিন ব্যক্তির জন্য শুপারিশকারী হবে ”

—- আল হাদিস

৮০। “ রমজান জাহান্নাম থেকে রক্ষা পাওয়ার ঢাল ”

—- আল হাদিস

৮১। “ রোজাদারের জন্য প্রতিদিন জান্নাতকে সজ্জিত করা হয় ”

—- আল হাদিস

৮২।“ যে ব্যক্তি মানুষকে দয়া করে না, আল্লাহ তায়ালা তাহার উপর রহমত বর্ষণ করে না ”

—- আল হাদিস

৮৪। “ তোমরা মদপান থেকে বিরত থাক। কেননা এটি যাবতীয় অপকর্মের চাবি। ”

—- আল হাদিস

সর্বশেষে

পরিশেষে আপনারা যারা আমার এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ছেন তাদেরকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আরো সুন্দর সুন্দর স্ট্যাটাস পেতে আমার সাইটটিতে আসুন। আপনাদের মনের মত স্ট্যাটাস নিয়ে আমি আমার পোস্টগুলো লিখি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *