২০/০৫/২০২২ থেকে শুরু হয়েছে নতুন ভোটার হালনাগাদ 2022 প্রক্রিয়া। নিবাচন কমিশন নতুন করে ভোটার হালনাগাদ কর্মসূচি চালু করেন। যারা নতুন করে ভোট নিবন্ধন করতে চান তারা এখনই হালনাগাদ করতে পারেন। আরে হালনাগাদ করতে আপনাদের যে সকল ডকুমেন্ট প্রয়োজন সেগুলো আমরা আজকে আমাদের এই আর্টিকেলটিতে আলোচনা করব।
তাই বলা যায় আপনারা যারা নতুন ভোটার হালনাগাদ করতে চান তারা বিস্তারিত আজকের আমাদের এই পোস্টটি থেকে জেনে নিন। আমরা আজকে আমাদের এই আর্টিকেলটিতে খুব সুন্দর করে নতুন ভুট্টা হালনাগাদ সম্পর্কে সকল তথ্য আলোচনা করেছি।
2023 সালের নতুন ভোটার হালনাগাদ কখন শুরু হবে?
ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে নতুন ভোটার নিবন্ধন বা হালনাগাদ কার্যক্রম। গত শুক্রবার 20 শে মে 2020 সাল থেকে শুরু হয়েছে নতুন ভোটার তালিকা হালনাগাদ। আরে ভোটার তালিকা হালনাগাদ চলবে আগামী 9 জুন পর্যন্ত। এরমধ্যে আপনারা যারা হালনাগাদ করতে চান কিংবা ভুল তথ্য আছে সেগুলো প্রথমবারের মতো বিশেষ পদ্ধতি গ্রহণ করবেন। এছাড়াও উক্ত ভোটার তথ্য যাচাই করবেন এবং স্বাক্ষর করবেন এবং ডাটা এন্ট্রি করবেন ।তারপর অপারেটরের কাছে জমা দেবেন।
আপনি যদি চান আপনার অবশ্যই একটি শূন্য সংখ্যার অনলাইন জন্ম সনদ শিক্ষাগত যোগ্যতা বা প্রশংসাপত্র যদি থাকে এনআইডি ফটোকপি এবং ইউটিলিটি বিল এর সবকিছু সারাদেশের 139 দুই উপজেলা বাড়ি গিয়ে সংগ্রহ করার জন্য কার্যক্রম পরিচালনা করবে তবে 140 উপজেলার তথ্য সংগ্রহ স্থগিত থাকবে। কেননা 140 টি উপজেলায় বন্যার কারণে জনসংখ্যা এমনিতেই ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে রয়েছে।
নতুন ভোটার তালিকা আপডেট 2023
15 থেকে 18 বছরের উপরে রয়েছে এমন নতুন ভোটার তালিকা নিবন্ধন করতে পারবেন। বিবিসি 2022 ভোটার তালিকা হালনাগাদ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন এবং প্রধান কমিশনার কাজী হাবিবুল আওয়াল তার সাথেই থাকেন। প্রথম ধাপের হালনাগাদ শেষ হওয়ার সাথে সাথেই দ্বিতীয় ধাপের হালনাগাদ শুরু হবে আগামী দশই জুন।
টানা তিন বছর পর দেওয়ার যোগ্যতা তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করতে হবে। আগামী 2mr 2003 চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে। দোসরা মার্চ 2024 এর চূড়ান্ত ভোটার তালিকা পোস্ট করা হবে।
নতুন ভোটার নিবন্ধন 2023
ওটা হালনাগাদ শেষ হওয়ার সাথে সাথে ইলেকশন কমিশন দ্বিতীয় পর্যায়ে কার্যকর শুরু করবেন। 2 জুন থেকে নতুন ভোটার তালিকা শুরু হবে এবং একুশে জুলাই তা শেষ হবে। এজেন্ডা নতুন ভোটারদের নির্বাচনী ছবি ও চিহ্ন সহ সকল কিছু সংগ্রহ করবেন। নতুন ভোটার তালিকা ধাপে ধাপে নভেম্বর পর্যন্ত চলতে থাকবে।
এনআইডি নিবন্ধন করুন
এবারে নতুন যারা ভোটার তালিকার অন্তর্ভুক্ত হচ্ছেন তারা এই সুযোগটি থাকবে। কেননা আপনি যদি নতুন ভোটার হন তাহলে সুযোগটি মিস করবেননা এনআইডি এর আবেদন করুন এবং নিঃসন্দেহে এনআইডি কার্ড সংগ্রহ করে নিন।
ভোটার তালিকা হালনাগাদ কাগজপত্র
- এসএসসি বা সমমানের সার্টিফিকেট
- জন্ম শংসাপত্র
- পাসপোর্ট/ড্রাইভিং লাইসেন্স/টিআইএন সার্টিফিকেট
- ইউটিলিটি বিলের কপি/বাড়ি ভাড়ার রসিদ/হোল্ডিং ট্যাক্সের রসিদ – (ঠিকানার প্রমাণ হিসেবে)
- নাগরিকত্ব শংসাপত্র (প্রযোজ্য হিসাবে)
- বাবা, মা, স্বামী/স্ত্রীর আইডি কার্ডের ফটোকপি।
ডুপ্লিকেট এনআইডি প্রদান
আপনারা যদি কখনো জাতীয় পরিচয় পত্র হারিয়ে ফেলেন তাহলে নতুন করে এনআইডি উঠিয়ে নির্ধারিত পদ্ধতিতে আবেদন করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই এনআইডি উইংয়ের নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্ধারিত পদ্ধতিতে জাতীয় নাগরিক একটি নতুন জাতীয় পরিচয় পত্র প্রদান করবেন।
এনআইডি সংশোধন
আপনার যদি কোন তথ্য ভুলা আসেব কিংবা এক জায়গা থেকে স্থানান্তর হতে চান বা স্বামীর নাম বাবার নাম পরিবর্তন করতে চান তাহলে আপনি খুব সহজেই করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে অবশ্যই সভাপতিসহ আবেদন করতে হবে এবং কাগজপত্র হিসাবে এসএসসি পাস হলে এসএসসি সার্টিফিকেট জমা করতে হবে।
উপসংহার
পরিশেষে বলা যায় যে আমরা আজকে আমাদের এই আর্টিকেলটিতে আপনাদের জন্য আলোচনা করার চেষ্টা করেছি ভুটানি বন্ধন ও বিস্তারিত তথ্য ভোটার তালিকা হালনাগ। আশা করছি আপনাদের আমাদের এই আর্টিকেলটি ভালো লেগেছে। আমরা আবার নতুন কোন খোঁজ নেই আপনাদের মাঝে হাজির হবো সে পর্যন্ত আপনারা সবাই ভালো থাকেন।