বড়দিনের শুভেচ্ছা কবিতা (যীশু খ্রীষ্ট)
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী মানুষদের জন্য একটি বড় উৎসব হচ্ছে বড়দিন। আর এই দিনটি বছরের এক দিনই আসে। প্রতিবছর ২৫ শে ডিসেম্বর এই দিনটিকে মহা উৎসবের মধ্য দিয়ে পালন করা হয়ে থাকে। আপনারা যারা বড়দিনের শুভেচ্ছা কবিত্যা পেতে আগ্রহী তাদেরকে আমাদের এই আর্টিকেলটিতে স্বাগতম। আমরা আজকে আমাদের এই আর্টিকেলটিতে আলোচনা করব ২৫ শে ডিসেম্বরের এই বড়দিন নিয়ে।
২৫শে ডিসেম্বর প্রতিবছর এই দিনটি পালন করা হয়ে থাকে এই দিনটিতে খ্রিস্টীয় ধর্মে যীশুখ্রীষ্টের জন্ম হয়েছিল। তাই খ্রিস্টান ধর্মালম্বি মানুষরা এই দিনটিকে জাঁকজমক ভাবে পালন করে থাকে। আবার অনেকে কবিতা আবৃতি করে কিংবা কবিতা শেয়ার করে যীশুখ্রীষ্ট কে স্মরণ করার সুযোগ করেন। তাই যারা যীশুখ্রীষ্টের জন্মবার্ষিকী উদযাপন করার লক্ষ্যে বিপন্ন ধরনের যীশু খ্রিষ্ট শুভেচ্ছা কবিতা অনুসন্ধান করেছেন আমরা আজকে তাদের জন্য আমাদের এই আর্টিকেলটি সাজিয়েছি।
বড়দিনের শুভেচ্ছা কবিতা
যিশুখ্রিস্টের জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে বড়দিনের একটি রোমান্টিক এবং সুন্দর কবিতা রয়েছে যা আপনারা আমাদের এই আর্টিকেলটি নিচে থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন। আপনারা যারা যীশু খ্রীষ্টের কবিতা অনলাইনে অনুসন্ধান করে যাচ্ছেন তারা আমার দিকে এই আর্টিকেলটি নিচে থেকে সংগ্রহ করুন।
বড়দিনের ঐতিহ্য
ক্রিসমাস উপহারের তালিকা,
আমরা সবাই একমত,
একটি বিশাল
কেনাকাটার স্পী প্রয়োজন।
এটি মোড়ানো,
চকচকে কাগজ এবং ধনুক।
ভিতরে কি আছে
আমরা প্রকাশ করব না!
তারপর গাছ,
সুগন্ধি এবং সবুজ.
প্রতি বছর এটি
আমাদের দেখা সেরা।
বাল্ব ঝুলিয়ে রাখুন
অলঙ্কারও।
এটি আলোকিত করুন,
বলুন “আহ,” এবং “ওহ!”
ভোজের পরিকল্পনা করুন,
একই রেসিপি,
আমাদের সমস্ত প্রিয়,
খুশি করার জন্য প্রস্তুত।
আনন্দময় প্রদর্শনে বড়দিনের রীতিনীতি ।
এটা সবসময় একই;
আমরা এটা যে ভাবে ভালোবাসি.
তাই এটা সব আনা,
তাই প্রয়োজনীয়,
প্রিয় ঐতিহ্য
ক্রিসমাস আনন্দময় করুন.
লক্ষণ ভান্ডারী কবিতা
অনেকে রয়েছেন যারা যীশু খ্রীষ্ট জন্মদিন উদযাপন উপলক্ষে কিংবা শিশুশ্রেষ্ঠকে স্মরণ করার উদ্দেশ্যে লক্ষণ ভাণ্ডারী কবিতা অনলাইনে অনুসন্ধান করে যান। তাই আমরা আজকে আমাদের এই আর্টিকেলটিতে যিশুখ্রিস্টের কবিতা উল্লেখ করেছি। আপনার নিচে থেকে লক্ষণ ভান্ডারী কবিতাটি তুলে নিন।
ক্রিসমাস বড়দিন - লক্ষণ ভান্ডারী ক্রিসমাস বড়দিন ভারি ধূম হয়, গীর্জা ঘরে ঘণ্টা বাজে প্রভাত সময়। যীশুর প্রার্থনা হয় প্রথমে প্রভাতে, প্রার্থনা সঙ্গীত সবে গাহে একসাথে। ক্রিসমাস বড়দিন ভারি ধূমধাম, হাসে খেলে নাচে গায় নাহিক বিরাম। স্যান্টাক্লজ সবাকারে দেন উপহার, সুমিষ্টান্ন কেক আদি বিবিধ প্রকার। ক্রিসমাস বৃক্ষ এক শোভিত অঙ্গনে, ফুলমালা সুসজ্জিত আবাস ভবনে। শিশু বৃদ্ধ যুবা সবে উত্সবে মাতে, কেক কাটি সকলেই খায় একসাথে। রাতে কত জ্বলে আলো বিবিধ প্রকার, ক্রিসমাস উত্সবে আলোর বাহার।
উত্তম চক্রবর্তীর বড়দিনের কবিতা
যীশু খ্রীষ্ট কে উপলক্ষ করে এবং জন্মদিনের পালন উপলক্ষে উত্তম চক্রবর্তী একটা কবিতা লিখেছেন আর সেই কবিতা পাওয়ার জন্য অনেকেই অনুসন্ধান করে যায়। তাই আমরা আজকে আমাদের এই আর্টিকেলটিতে উত্তম চক্রবর্তীর বড়দিনের কবিতাটি তুলে ধরেছি।
শুভ বড়দিন - উত্তম চক্রবর্তী এই দিনে এলো ভবে প্রভু যীশুখ্রিষ্ট, ধরাধাম পূণ্য হলো মহামানব সৃষ্ট। মানব রূপেই জন্ম নিলো পৃথিবীতে, ধরনীর বেথেলহেমে জীর্ণ গোশালাতে। শান্তি,ন্যায় প্রতিষ্ঠার্থে ব্রতী হন যিনি , মানব কল্যাণে তাই যুক্ত রয় তিনি। অন্যায় করেন যারা ভালো চাও তার, পীড়িত কাতর দুঃখে সাথী হও ওর। মনুষ্য আত্মার তরে শ্রেষ্ঠত্ব আনেন, তাদেরই দুঃখে কষ্টে পাশেতে থাকেন। সংযম সহিষ্ণু ত্যাগে বলিয়ান যিনি, ভালোবাসায় মহানে স্রষ্টাতেই তিনি। খুশির উৎসবে আজ শুভ বড়দিন, পবিত্র গির্জাতে তাই প্রার্থনায় লীন। আনন্দেতে আত্মহারা ছোট বড় সবে, শান্তাক্লজ আনে সব উপহার তবে।