Skip to content
Home » বিশ্ব মা দিবসের ইতিহাস

বিশ্ব মা দিবসের ইতিহাস

বিশ্ব মা দিবসের ইতিহাস

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ আশা করছি আপনারা সবাই ভাল আছেন আমরাও আপনাদের দোয়ায় এবং আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আমরা আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি বিশ্ব মা দিবস সম্পর্কে একটি আলোচনা। আপনারা যারা বিশ্ব মা দিবস সম্পর্কে জানার জন্য অনলাইনে অনুসন্ধান করে যাচ্ছেন তারা আমাদের এই আর্টিকেলটি থেকে খুব সহজেই জেনে নিতে পারবেন। কেননা আমরা আজকে আমাদের এই আর্টিকেলটিতে বিশ্ব মা দিবসের গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি।

আজ বিশ্ব মা দিবস। আপনারা যারা বিশ্ব মা দিবসের ইতিহাস জানেন না তারা আমাদের এই আর্টিকেলটি থেকে বিশ্ব মা দিবসের সম্পর্কে জেনে নিন। আপনি যদি বিশ্ব মা দিবসের ইতিহাস জানতে আগ্রহী হন তাহলে আমাদের এই আর্টিকেলটিতে আপনাকে অবশ্যই স্বাগতম জানাচ্ছি। আমরা আজকে আমাদের আর্টিকেলটিতে আপনার সম্মুখ ধারণা দিব বিশ্ব মা দিবস সম্পর্কে।

প্রতি বছর যথাযথ ভাব গাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে মা দিবস পালন করা হয়। বিশ্বের সকল মায়ের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে আমরা আজকে আমাদের এই আর্টিকেলটি নিয়ে এসেছি। বিশ্বে মা দিবসের ইতিহাস সম্পর্কে আপনারা যারা এখন পর্যন্ত অবগত নন তারা আমাদের এই আর্টিকেলটি থেকে খুব সহজে জেনে নিতে পারবেন মা দিবসের ইতিহাস সম্পর্কে।

মা দিবসের ইতিহাস

ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ১৯০৭ সালে প্রথমবারের মতো বিশ্ব মা দিবস আমেরিকা ওয়েস্ট ভার্জিনিয়া গ্রুপ টন শহরে প্রথমবারের মতো পালিত হয়েছিল 12 ই মে। ভার্জিনিয়ায় এর নামে ১০০ শান্তিকামী নারী সমাজকর্মী ছিলেন তিনি নারী অধিকার নিয়ে কাজ করা শুরু করেন তিনি লক্ষ্য করেন যে বিশ্বের সকল মা একটি সন্তানকে লালন পালন করার জন্য নিজেকে কি পরিমান উৎসর্গ করে দেন।

এর চিন্তাধারা থেকে ক্লাব প্রতিষ্ঠা করেন তিনি সর্বপ্রথমাদাসদের লাভ করে পিছিয়ে পড়া নারীদের উন্নয়নের কাজ শুরু করেন। এই ক্লাবের অন্যতম উদ্দেশ্য ছিল নারীদের স্বাবলম্বী হতে সহায়তা করা এবং নারীর ক্ষমতায়নে অন্য যেকোন দেশে তুলনায় আমেরিকা কে আরো এগিয়ে নিয়ে যাওয়া এন এর একটি মেয়ে ছিল যার নাম আনা মারিয়া রিতস জার্ভিস।

একদিন ছোট মেয়ের সামনে এন্ড হাতজোড় করে বলেছিলেন আমি প্রার্থনা করি একদিন কেউ না কেউ কোনো মায়েদের জন্য একটা দিন উৎসর্গ করুক কারণ তারা প্রতিদিন মনুষত্বের জন্য নিজেদের জীবন উৎসর্গ করে চলেছেন। এটি তাদের অধিকার।

মায়ের এই প্রার্থনা এনা হৃদয় বিশেষ ভাবে নাড়া দিয়ে যায় আরমানের মৃত্যুর পর বিশ্বের সকল মায়ের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তিনি এইটিকে বিশ্ব মা দিবস হিসেবে উৎসর্গ করেন। দিবসটির সেই সময়ে একসাথে ২৪০ টিরও বেশি দেশে যথাযথ মর্যাদায় পালিত হয় এভাবে বিশ্ব মা দিবসের সূচনা ঘটে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *