আসসালামু আলাইকুম বন্ধুগণ আশা করছি আপনারা সবাই ভাল আছেন আমরাও আপনাদের দোয়া এবং আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আমরা আজকে আমাদের এই আর্টিকেলটি নিয়ে এসেছি ৭ মার্চের ভাষণ বৈশিষ্ট্য ও রচনা সম্পর্কে একটি আর্টিকেল। অনেকেই রয়েছেন যারা সাথে মার্চ উপলক্ষে রচনার প্রতিযোগিতা দিয়ে থাকে তাই আমরা আজকে আমাদের আর্টিকেলটিতে ৭ই মার্চের ভাষণ বৈশিষ্ট্য ও রচনা তুলে ধরেছি আপনারা যারা সাথে মার্চ উপলক্ষে রচনা পেতে চান তারা আমাদের এই আর্টিকেলটি থেকে খুব সহজেই পেয়ে যাবেন।
আপনারা যারা ৭ ই মার্চের ভাষণ ও রচনা পাওয়ার জন্য অনলাইনে অনুসন্ধান করে যাচ্ছে তাদেরকে আমাদের এই আর্টিকেলটিতে স্বাগতম। আমরা আজকে আমাদের এই আর্টিকেলটিতে সাথে মার্চের ভাষণ তুলে ধরেছি বঙ্গবন্ধু ৭ই মার্চের ভাষণ ইউনেস্কো কর্তৃক স্বীকৃত একথা অনেকেই জানেন না তাই অনলাইন অনুসন্ধান করে যায় সাথে মার সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য।
৭ই মার্চ কি দিবস
সাথে মার্চকে জাতীয় ঐতিহাসিক দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। ৭ ই মার্চের এই দিনটিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দিয়েছিলেন। যার ফলে বাঙালি নিজেদের জায়গা থেকে যুদ্ধের জন্য বেরিয়ে পড়েছিল তাই এই দিনটিকে ঐতিহাসিক কেয়া দিবস হিসাবে পালন করা হয়ে থাকে।
৭ই মার্চের ভাষণ
৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকা রেসকোর্স ময়দানে একটি ভাষণ দিয়েছিলেন জনতার উদ্দেশ্যে। আর এই যুদ্ধটির গুরুত্ব শুনলে অনেক বেশি তিনি ১৮ মিনিট সময় ধরে এই ভাষণটি দিয়েছিলেন।
বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ
আপনারা আমাদের এই আর্টিকেলটি থেকে বঙ্গবন্ধু ৭ ই মার্চের ভাষণটি ডাউনলোড করতে পারবেন বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ আমরা আমাদের এই আর্টিকেলটিতে তুলে ধরেছি।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ ই মার্চের অতিহাসিক ভাষণ নিচে উল্লেখ করা হয়েছে।
ভাইয়েরা আমার আজ দুঃখ ভারাক্রান্ত মন নিয়ে আপনাদের সামনে এসেছি আপনারা সবাই জানেন এবং বুঝেন আমরা আপনাদের জীবন দিয়ে চেষ্টা করেছি। কিন্তু দুঃখের বিষয় আজ ঢাকা-চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, রংপুরে আমার ভাইয়ের রক্তে রাজপথ রঞ্জিত হয়েছে।
আজ বাংলার মানুষ মুক্তি চায়, বাংলার মানুষ বাঁচতে চায়, বাংলার মানুষ তার অধিকার চায়। কি অন্যায় করেছিলাম নির্বাচনে বাংলাদেশের মানুষ সম্পূর্ণভাবে আমাকে আওয়ামী লীগকে ভোট দেন আমাদের ন্যাশনাল এজেন্ট বলবি বসবে আমরা সেখানে শাসনতন্ত্র তৈরি করব এবং এই দেশকে আমরা গড়ে তুলবো এদেশের মানুষ অর্থনৈতিক রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক মুক্তি পাবে।
৭ মার্চের ভাষণ তাৎপর্য
৭ ই মার্চের সম্পূর্ণ ভাষণ বিশ্লেষণ অনেকেই পেতে চায় কিন্তু সাথে মার্চের বিশ্লেষণ এভাবে একটি আর্টিকেল দেওয়া সম্ভব নয় কেননা ৭ই মার্চের ভাষণের এত বেশি তাৎপর্য যে আমরা বলে উল্লেখ করতে পারব না।
৪৮ বছর আগে ঐতিহাসিক রেডসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধু তার জীবনের শ্রেষ্ঠ ভাষণটি দিয়েছিলেন ১০ লক্ষাধিক লোকের সামনে পাকিস্তানী দর্শুদা কামান বন্দুক মেশিন কেন হুমকির মুখে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ঐ দিনটি বজ্রকান্তের ঘোষণা করেন এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।
৭ই মার্চের ভাষণের বৈশিষ্ট্য
আপনারা যারা বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের বৈশিষ্ট্য জানতে চান তাদের জন্য এখানে কিছু ভাষণ আমরা আমাদের এই আর্টিকেলটিতে উল্লেখ করেছি এর বৈশিষ্ট্য নিচে তুলে ধরা হয়েছে।
- সামগ্রিক পরিস্থিতির পর্যালোচনা
- পশ্চিম পাকিস্তানী রাজনীতিকদের ভূমিকার ওপর আলোকপাত;
- সামরিক আইন প্রত্যাহারের দাবি জানানো;
- অত্যাচার ও সামরিক আগ্রাসন মোকাবিলার জন্য বাঙালিদের আহ্বান জানানো;
- দাবী আদায় না-হওয়া পর্যন্ত পূর্ব পাকিস্তানে সার্বিক হরতাল চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত প্রদান;
- নিগ্রহ ও আক্রমণ প্রতিরোধের আহ্বান এবং বাঙালিকে স্বাধীনতার মন্ত্রে উজ্জীবিত করা।
৭ই মার্চের ভাষণের রচনা
অনেকে রচনার প্রতিযোগিতা দিয়ে থাকে তাই অনেকে রয়েছেন যারা অনলাইনে অনুসন্ধান করে যান ৭ ই মার্চের ভাষণের রচনা পাওয়ার জন্য। আমরা তাই আমাদের এই আর্টিকেলটিতে ৭ ই মার্চের রচনা উল্লেখ করেছি।