টিপস

১৭ মার্চ শিশু দিবসের রচনা প্রতিযোগিতা ২০২৩

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ আশা করছি আপনারা সবাই ভাল আছেন আমরা আপনাদের দোয়া এবং আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আমরা আজকে আমাদের আর্টিকেলটিতে আলোচনা করব ১৭ মার্চ শিশু দিবসের রচনা প্রতিযোগিতা নিয়ে একটি রচনা। অনেকে রয়েছে যারা অনলাইনে অনুসন্ধান করেছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রচনা প্রতিযোগিতা সম্পর্কে জানার জন্য। আবার অনেকে রয়েছে যারা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করবে বলে সুন্দর একটি রচনা ধারণা নিতে চায়।

আপনারা যারা অনলাইন অনুসন্ধান করে যাচ্ছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুন্দর একটি রচনা পাওয়ার জন্য তাদেরকে আমাদের এই আর্টিকেলটিতে স্বাগতম। কেননা আমরা আজকে আমাদের এই আর্টিকেলটিতে সুন্দর একটি রচনা তুলে ধরেছে যেটি আপনার প্রয়োজনীয় কাজে আপনি ব্যবহার করতে পারবেন। আপনি আপনার নিজের মত করে সত্বর এই মা উদযাপনের জন্য একটি রচনা তৈরি করে নিতে পারবেন।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অনুচ্ছেদ

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীন বাংলা দেশের স্থপতি তিনি বিগত হাজার বছরের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি হিসেবে স্বীকৃত। আমরা যে আজকে স্বাধীন দেশে বসবাস করছি তার নেত ৃত্বের কাছে আমরা ঋণী। এই মহান নেতা জন্ম 17 মার্চ। ১৯২০ সালে গোপালগঞ্জের টঙ্গীপাড়ায় তার পিতার নাম শেখ লুৎফর রহমান এবং মাতার নাম শায়লা খাতুন তিনি গোপালগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মেট্রিকুলেশন পাস করেন।

তিনি কলকাতা ইসলামিক কলেজ থেকে 1947 সালে বিএ ডিগ্রি লাভ করেন।পরবর্তীতে তিনি রাজনীতিতে যোগ দেন। এবং বাঙালি জাতিকে পাক শাসকদের দুঃশাসন ও নিপীড়ন থেকে মুক্ত করার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করেছিলেন। ১৯৭১ সালের ১৭ই মার্চ রেসকোর্সে বিশাল সমাবেশে তাঁর ইতিহাস ভাষণ বাঙালি জাতির ইতিহাসে এক সন্ধিক্ষণের সূচনা করে।তার ভাষণে তিনি একটি স্পষ্ট আহ্বান জানিয়ে বলেছিলেন: “প্রতিটি বসতবাড়িতে দুর্গ গড়ে তুলুন। আপনার হাতে যা কিছু আছে তাই নিয়ে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে প্রতিহত করতে হবে। মনে রাখবেন: যেহেতু আমাদের ইতিমধ্যেই রক্তপাত করতে হয়েছে, তাই আমাদের আরও অনেক কিছু বরণ করতে হবে।

আল্লাহর রহমতে আমরা এদেশের মানুষকে মুক্ত করতে সক্ষম হবো।এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম__এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম।১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ তাকে গ্রেফতার করা হয়। পাকিস্তানে। স্বাধীনতার পর তাকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়।তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী এবং একসময় রাষ্ট্রপতি ছিলেন কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত 15ই আগস্ট, 1975 সালে কিছু বিপথগামী সেনা কর্মকর্তার দ্বারা তাকে হত্যা করা হয়, তার দুই মেয়ে ছাড়া তার পরিবারের বেশিরভাগ সদস্যের সাথে। এটি জাতির জন্য একটি বড় ক্ষতি বলে মনে করা হয়।কোনো কিছুই ক্ষতি পূরণ করতে পারে না।তিনি টুঙ্গিপাড়ায় খোদাই করা হয়েছিল।

জাতীয় শিশু দিবস রচনা

‘আজকের শিশু / পৃথিবীর আলোয় এসেছে
আমরা তার তবে একটি সাজানো বাগান চাই।’

প্রবীণ শিল্পীদের দরদভরা কণ্ঠে গান হয়ে একটা বিষয়েই আর্তি জানায়- শিশুর অধিকার কী? শিশুর অধিকার যেন আজ সবার মাঝে সোচ্চার কণ্ঠে ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হচ্ছে। আজকে যে শিশুটি জন্ম নিল একদিন সেই তো বড় হয়ে নামকরা সাহিত্যিক, স্বনামধন্য ডাক্তার, খ্যাতিমান শিল্পী বা বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞানী হবে।

বিশ্ব শিশু দিবস কী?

 জাতিসংঘ ১৯৫৪ সালে এ দিবসটি পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। প্রতিবছর অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবার ‘বিশ্ব শিশু দিবস’ পালন করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশে ১৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম দিনটিকেই ‘শিশু দিবস’ হিসেবে পালিত হয়। এ দিবস পালনের উদ্দেশ্য হল – শিশু-কিশোরদের সঠিকভাবে গড়ে তুলতে হবে ও তাদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের পথনির্দেশ দিতে হবে।

 

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *