ই পর্চা অফিসিয়াল ওয়েবসাইট www.eporcha.gov.bd থেকে খুব সহজেই আপনারা জেনে নিতে পারবেন ভূমি সংক্রান্ত সকল তথ্য। ই পর্চা (eporcha) বাংলাদেশের ভূমি মন্ত্রণালয়ের ই পর্চা সেবা একটি অত্যন্ত যুবতী উদ্যোগ।www.eporcha.gov.bd ওয়েবসাইটে যেকোনো খতিয়ান ব্যাখ্যা কিংবা ৩৫ কফির জন্য আবেদন করা যাবে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ভূমি মন্ত্রণালয় সভাপতি স্পোর্টস্ নামের নতুন একটি সেবা প্রদান করেছেন। এসেবার আওতায় অফ বাংলাদেশের যেকোনো জায়গায় যে কোন জমির খতিয়ান দাগ নম্বর খুব সহজেই অনলাইনে বের করা সম্ভব। তাই আপনারা যদি বিস্তারিত জানতে আগ্রহী হন তাহলে আমাদের এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগের শহীদ পড়তে থাকুন।
নতুন প্রকাশ হওয়ার ম্যাপ খতিয়ান মৌজা ও অন্যান্য আপডেট সকল নতুন তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। তাই সবার আওতায় আপনি খুব সহজে জমি সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যা সমাধান করতে পারবেন। এর জন্য আপনার একটি কম্পিউটার কিংবা স্মার্টফোনের ইন্টারনেট সংযোগ থাকলে সহযোগী সম্ভব যেকোনো খতিয়ান দেখা কিংবা সার্টিফাইড কফির জন্য আবেদন করা যাবে এই ওয়েবসাইটটি। আমরা খুব অল্প সময় কিছু টাকার বিনিময়ে যে কোন ক্ষতি এনে অল্প অনলাইন কপি তাৎক্ষণিকভাবে নিতে পারব এই www.eporcha.gov.bd থেকে।
www eporcha gov bd
এই ওয়েবসাইট ভিজিট করে আপনি খুব সহজে জমির খতিয়ান দাগ এবং মালিকানা জেনে নিতে পারবেন।www.eporcha.gov.bd ওয়েবসাইট ভিজিট করা যাবে যে কোন দেশ থেকে। সুতরাং আপনি যদি চান তাহলে বাহিরে দেশ থেকেও আপনি আপনার জমির কাগজ সকল তথ্য পেতে পারেন।
ই পর্চা কি?
কি ফর্সা এমন একটি অনলাইন প্লাটফর্ম যেখানে একজন ব্যক্তি খুব সহজে জমির খতিয়ান ডাউনলোড করতে পারবে এবং মালিকানা যাচাই করতে পারবে। সেবার মাধ্যমে অর্থাৎ ই-পয়সার লগইন করে আপনি আপনার সমস্ত সম্পত্তির বা জমির খতিয়ান যাচাই করতে পারবেন। এটি একটি ডিজিটাল সেবা যা ব্যবহার করতে পারবেন আপনি যে কোন জায়গা থেকে।
ই পর্চার (eporcha) সুবিধা
ই পর্চা ভিজিট করে আপনি সহজেই জমির মালিকানা বের করতে পারবেন। আপনার কাছে যদি জমির খতিয়ান নাম্বার বা দাগ নাম্বার থাকে তাহলে আপনি সেটা সার্চ করে জমির মালিকানা যাচাই করতে পারবেন এ ছাড়াও ওয়েবসাইট এর আরেকটি সুবিধা আছে যেটি হচ্ছে জমির মালিকের নাম কিংবা মালিকের পিতার নাম ব্যবহার করেও মালিকের সবগুলো খতিয়ান বের করতে পারবেন।
eporcha gov bd খতিয়ান
আপনি যদি আপনার প্রতিটি খতিয়ান কে আলাদা আলাদা ভাবে সনাক্ত করতে চান খতিয়ানের জন্য ইউনিক নাম্বার বরাদ্দ করা হয় ফলে খতিয়ান নম্বর দিয়ে সহজে খতিয়ান শনাক্ত করা যায়। সাধারণভাবে একটি মজার ভিতর একজন মালিকের যতগুলো দাগের জমি থাকে সবগুলো একত্রিত করে একই খতিয়ান অন্তর্ভুক্ত করা হয় মূলত সহজে জমির মালিক সনাক্ত করার জন্য খতিয়ান নম্বর ব্যবহৃত হয়।
খতিয়ান বা পর্চা কত প্রকার?
আমাদের দেশে সাধারণত চার ধরনের খতিয়ান রয়েছে আপনার জানা সুবিধার্থে আমরা আমাদের এই আর্টিকেলটিতে সেই চার ধরনের খতিয়ান সম্পর্কে তুলে ধরেছি। আপনারা যারা ভূমি বিষয়ের অভিজ্ঞান তারা অবশ্যই এটি সম্পর্কে অবজ্ঞ তবে যারা অভিজ্ঞ নন তারা আমাদের এই আর্টিকেলটি নিছে থেকে জেনে নিন।
- সিএস খতিয়ান। (Cadastral Survey)
- এসএ খতিয়ান । (State Acquisition Survey)
- আরএস খতিয়ান। (Revisional Survey)
- বিএস খতিয়ান/সিটি জরিপ। (City Survey)
অনলাইন ই পর্চা
ওয়েবসাইট ভিজিট করে নাগরিক লগইন অপশন থেকে লগইন করা আপনার আবেদনের তথ্য যাচাই করুন আপনি ইতিমধ্যে আবেদন না করে থাকলে নাগরিক কন্যার অপশন থেকে আবেদন করুন।
eporcha gov bd login (ই পর্চা লগইন)
ই পর্চা লগইন (login) করতে www.eporcha.gov.bd ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। আপনি চাইলে এই লিংকে ক্লিক করে লগইন করতে পারেন আপনার রেজিস্ট্রেশন মোবাইল নাম্বার ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করুন। পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে বা হারিয়ে গেলে নিচের পাজোট ভুলে গেছেন অপশন থেকে পাসওয়ার্ড রিসেট করতে পারবেন সহজে তবে আপনার অ্যাকাউন্টে অনুসন্ধান করতে দয়া করে আপনার ইমেইল ঠিকানা ও মোবাইল নাম্বার প্রদান করতে হবে।
ই পর্চা খতিয়ান: অনলাইনে জমির মালিকানা যাচাই প্রক্রিয়া
দাগ নম্বর খতিয়ান নাম্বার থাকলে আপনি খুব সহজে জমির মালিকানা যাচাই করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে অবশ্যই গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ভূমি মন্ত্রণালয় কর্তৃক ইফার্স ডট গভ ডট বিডি ওয়েবসাইটিং দিয়ে জমি মালিকানা যাচাই করতে। সর্বপ্রথম আপনাকে জরি মালিকানা যাচাই করে এর ক্ষেত্রে জমিটি কোন বিভাগে অবস্থিত সেটা নির্বাচন করতে হবে বিভাগ নির্বাচনের পথ চলা এবং ক্রমান্বয়ে উপজেলা নির্বাচন করতে হবে। সর্বশেষ আপনাকে মজার নাম্বার খোঁজ নির্বাচন করে খতিয়ান এবং দাগ নং প্রবেশ করতে হবে।
ই পর্চা খতিয়ান (eporcha gov bd khatian)
আপনি কি পোরশা খতিয়ান যাচাই করতে চাচ্ছেন তাহলে এখনই এ পর্চা যাচাই করে নিন হোম ডেলিভারি সার্ভিসের মাধ্যমে যা গ্রহণ করতে পারেন ঘরে বসেই। কী পরসা খতিয়ান হতে সার্ভিসের প্রধান আকর্ষণ যার মাধ্যমে বাংলাদেশী নাগরিক ঘরে বসে খতিয়ান সংগ্রহ করতে পারেন। চার ধরনের খতিয়ান বিদ্যমান আছে বাংলাদেশের এবং সব ধরনের খতিয়ান সংগ্রহ করতে পারবেন ই পর্যায় খতিয়ান থেকে।।
জমির দাগ নম্বর থেকে খতিয়ান বের করার উপায়
আপনার জমি দাগ নাম্বার জানা থাকলে বিশ্বে যে কোন স্থান থেকে খতিয়ান বের করতে পারবেন অনলাইন থেকেই। এজন্য আপনাকে কি বেশি কিছু করতে হবে না, নিচে উল্লেখিত পদ্ধতি সমূহ অনুসরণ করতে পারলেই আপনি খতিয়ান বের করতে পারবেন মুহূর্তেই।
ই খতিয়ান যাচাই ও খতিয়ান অনুসন্ধান
- প্রথমে ভিজিট করুন https://eporcha.gov.bd/khatian-search-panel
- বিভাগ নির্বাচনঃ আপনার নিজস্ব বিভাগ এখানে নির্বাচন করতে হবে।
- জেলা নির্বাচনঃ আপনি কোন জেলার অন্তর্ভুক্ত তা এখানে নির্বাচন করুন।
- খাতিয়ান টাইপ নির্বাচনঃ আপনি মুলত কোন ধরনের খতিয়ান বের করতে চান তা নির্বাচন করুন।
- উপজেলা নির্বাচন করুনঃ আপনি কোন উপজেলার অন্তর্ভুক্ত তা এখানে নির্বাচন করুন।
- মৌজা নির্বাচন করুনঃ আপনার মৌজার নাম কি তা নির্বাচন করুন।
- খতিয়ান নংঃ আপনি যে জমির খতিয়ামটি বের করতে তা এখানে সিলেক্ট করুন।
- দাগ নাম্বারঃ যদি আপনার জমির দাগ নাম্বারটি থেকে থাকে তাহলে এখানে সিলেক্ট করুন।
- মালিকানা নামঃ মালিকানা নাম যদি থাকে তাহলে এখানে মেনশন করুন
- পিতা/স্বামীর নামঃ পিতা/স্বামীর থাকলে তা এখানে নির্বাচন করুন।
- ক্যাপচা কোড লিখুনঃ এখানে উল্লিখিত ক্যাপসা কোডটির অনুরুপ ফাঁকা জায়গাতে টাইপ করুন।
সর্বশেষে, উপরোক্ত তথ্য গুলো দিয়ে পুরোন করা হলে অনুসন্ধান অপশনে ক্লিক করুন।