আম খাওয়ার উপকারিতা
কাঁচা কিংবা পাকা যে ধরনের আম হোক না কেন আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। তাই আমের মৌসুমে আমাদের সবারই কাঁচা হোক বা পাকা যেকোনো ধরনের আমি পরিমানমতো খাওয়া উচিত। আপনারা যারা আম খেতে পছন্দ করেন তারা পরিমিতভাবে প্রতিদিন ই আম খেতে পারেন।
অনেকেরই আছে আমি কি খেলে সমস্যা দেখা দেয়। আর তাই অনলাইনে অনুসন্ধান করতে থাকে কিভাবে আম খেলে শরীরের জন্য উপকারী দিতে পারে। ঈদের জন্য আমি আজকে আমার এই নিবন্ধে আম খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করেছি। আপনার নিচে থেকে আম খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন।
কাঁচা আম নাকি পাকা আম?
আম স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী সেটা কাঁচা হোক কিংবা পাকা হোক। আরে জন্য চাই পরিমিত আম। একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ প্রতিদিন তিন থেকে চার কাপ পাকা আম খেতে পারে এবং কাঁচা আম খেলে ভিটামিন সি এর চাহিদা প্রায় 50 শতাংশ পূরণ হয়। নিচে দেখে নিন আমাদের আমের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে
হজমে সহায়ক
প্রিবায়োটিক ফল হিসেবে একটি বিশেষ উপকারী। যা আমাদের পাকস্থলীর গান ব্যাকটেরিয়ার জন্য উপকারী। তাই আম হজমে সহায়তা করে।
ঘুমের সহায়ক
ট্রিপটোফ্যান মেলাটোনিন ও ম্যাগনেসিয়াম যা আমাদের ঘুম কে ত্বরান্বিত করে। আর এই উপাদানগুলো আমি প্রচুর পরিমাণে থাকে। তাই আম খেলে আমাদের ঘুম ঠিকমতো হয়।
ক্যান্সার প্রতিরোধে
ভিটামিনের পরিমাণ নিয়ে সবার ঊর্ধ্বে। তাই আমি সবারই খাওয়া উচিত যা সুপারফুড হিসেবে পরিচিত। গবেষণায় দেখা গেছে আমের মধ্যে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে
দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে আমের প্রয়োজন রয়েছে কেননা আর্মি 8 পার্সেন্ট ভিটামিন রয়েছে যা বিটা ক্যারোটিন আলফা ক্যারোটিন ও ভিটামিন এ এর উৎস হিসেবে কাজ করে।
ত্বক ও চুলের যত্নে
আমি প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি’ রয়েছে যা আপনার ত্বক ও চুল কে সব সময় উজ্জ্বল রাখতে সাহায্য করে। তাই ত্বক ও চুলের যত্নে আমাদের আম খুবই উপকারী।
ওজন কমাতে
ওজন কমাতেও আমাদের বায়ু একটিভা ফাইটোকেমিক্যাল উপাদান দরকার যা শরীরের ফ্যাট সেল ও ফ্যাট ডিলিটেড জিনের বৃদ্ধি ও বিকাশে অন্যতম ভূমিকা রাখে। তা যে কারণেই হোক না কেন আমাদের শরীরে ওজন বৃদ্ধি পেলে আমি খুব সহজেই তা কমিয়ে দেয়।
হৃদরোগ এর ঝুঁকি কমাতে
আমি যদি আপনাকে দিনদিন পরিমানমতো খেয়ে থাকেন তাহলে আপনি হিন্দু থেকে বাঁচতে পারবেন। এসবের পরেও আমি অনেক উপকারিতা রয়েছে সেগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো।