দিবস

১৫ আগস্ট শোক দিবস কেন পালন করা হয়?2024 সালে 15 আগস্ট কিভাবে পালন হবে?

১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়। অনেকে এখন পর্যন্ত জানেন না যে কেন এই ১৫ই আগস্ট শোক দিবস পালন করা হয়। তাই অনলাইনে অনুসন্ধান করে থাকে ১৫ আগস্ট সম্পর্কে জানার জন্য। আমরা আজকে আমাদের এই আর্টিকেলটিতে ১৫ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবস নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আপনারা যারা ১৫ই আগস্ট নিয়ে জানতে আগ্রহী তারা আমাদের এই ওয়েবসাইটটিতে এখনই চলে আসুন। আপনারা আমাদের এই আর্টিকেলটি মনোযোগের সাথে পড়তে থাকুন। তাহলে আপনারা ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস কেমন পালন করা হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস এই দিনটি কথা মনে হলেই মনে ভেসে উঠে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কথা। শেখ মজিবুরের সুচিন্তা থেকে আজকের বাঙালি ও শিক্ষার আছে উল্লেখ করা ভারতীয় বাঙালি অর্থনীতিবিদ অমর্ত সেন সম্প্রীতি বলেছেন তাকে বাংলাদেশের জন ক বা বঙ্গবন্ধু বলাটা নিতান্তই কম বলা। তিনি এর চেয়ে বড় কোন অভিধা এবং নাম কিনতে চাননি মানুষ তাকে অন্তর থেকে ভালবাসেন।

আর মহান ব্যক্তি বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী এই ১৫ই আগস্ট। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর 1975 সালের ২৬ শে সেপ্টেম্বর স্বঘোষিত প্রেসিডেন্ট খন্দকার মোস্তাক আহমেদ বিচারের হাত থেকে খুনিদের রক্ষা করতে ইন্ডিটি অর্ডিনাল জারি করেন। পরবর্তীতে জিয়াউর রহমান ১৯৭৯ সালে আইন হিসেবে অনুমোদন করেন।

জাতীয় শোক দিবস ইতিহাস

আপনারা যারা জাতীয় শোক দিবস সম্পর্কে জানেন না তারা আজকে আমাদের এই ওয়েবসাইটি থেকে জানতে পারবেন। তবে অনেক কে জানেন না কেন এই দিনে সারাদেশের শোক পালন করা হয়। এই দিনে প্রতিটি অফিস আদালত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সকল ক্ষেত্রে শোক দিবস পালন হয় আর এই শোক দিবসের প্রতীক ব্যবহার করেন সকলেই। এবার জানান যাক কেন এই দিনটিতে শোক দিবস পালন করা হয়।

শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের জাতির জনক হিসেবে পরিচিত। আর এই মুজিব বা শেখ মুজিব হিসাবে উল্লেখ করা হয় তাকে স্বাধীন জাতি বাংলাদেশের প্রধান স্থপতি হিসাবে। ৪ সালের বিবিসি জরিপে মুজিব সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি নির্বাচিত হয়ে থাকেন। মুজিব তর রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন ১৯৪৯ সালে আওয়ামীলীগেরসহ প্রতিষ্ঠাতা হিসাবে।

পূর্ব পাকিস্তান নের স্বায়ত্তশাসনের পক্ষে ছিল যেটি পাকিস্তানের সদ্য সৃষ্ট পূর্ব অংশ। পূর্ব পাকিস্তানের নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশ ঢাকা এবং ১৯৭২ সালের জানুয়ারি মসজিদ দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হন। ক্রমবর্ধমান সমস্যার সম্মুখীন হয়ে মুজিব বাংলাদেশের কঠোর নিয়ন্ত্রণ করেন এবং ১৯৭৫ সালের জানুয়ারিতে রাষ্ট্রপতির পথ গ্রহণ করেন।

১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট একটি সামরিক অদ্যুত্থানের সময় মুজিব ও তার পরিবারের অধিকাংশ সদস্যকে সেনা কর্মকর্তারা হত্যা করেন। কন্যা শেখ হাসিনা ওয়াজেদ সে সময় জার্মানিতে ছিলেন তাই হত্যাকাণ্ড থেকে বেঁচে যান এবং তিনি বর্তমানে বাংলাদেশে প্রধানমন্ত্রী।

আর এ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শ্রদ্ধার চেয়ে চিহ্ন হিসেবে সমস্ত সরকারি আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বেসরকারি ভবন এবং বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ মিশনে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *