৭ মার্চ কি দিবস 2024-৭ মার্চের ভাষণ কেন বিখ্যাত জানুন
প্রিয় পাঠক বন্ধুগণ অনেকে আছেন যারা এখন পর্যন্ত ৭ মার্চ সম্পর্কে অভিজ্ঞতা নন। আমরা আজকে তাদের জন্য ৭ ই মার্চ সম্পর্কে আলোচনা করব। ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে ঐতিহাসিক ভাষণ পুরো পৃথিবী জুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল। আমরা আজকে আমাদের আর্টিকেলটিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাথে মার্চের মুক্তিযুদ্ধকে সামনে রেখে যে আন্দোলনের ভাষণ দিয়েছিলেন সেটি উল্লেখ করেছি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হাজার ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ মুক্তিযুদ্ধকে সামনে রেখে ভাষণ দিয়েছিলেন তার সেই ১৮ মিনিটের ঐতিহাসিক ভাষণ প্রতিটি বাঙালি মনে জায়গা করে নিয়েছি।
১৯৭১ সালের এই যুদ্ধ আর ৭ই মার্চের ভাষণ হিসেবে সারাটা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। শেখ মুজিবুর রহমান ৭ ই মার্চের ভাষণ শুরু করেন বিকেল ২:৪৫ মিনিটে। সাথী মার্চে ভাষণ শেষ হয়েছিল বিকাল তিনটা তিন মিনিটে তার সেই ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ ছিল সর্বমোট ১৮ মিনিটের যা আজও বাংলাদেশে ৭ ই মার্চ হিসাবে পালন করা হয়ে থাকে।
২০১৭ সালে ৩০ শে অক্টোবর ইউনেস্কো এই ভাষণকে ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন বলে শেখ মুজিবুর রহমানের এই স্বাধীনতা সংগ্রামের ভাষণ ৭ ই মার্চ সারা বিশ্বে এখন পরিচয় করে নিয়েছে। বর্তমানে ৭ই মার্চকে বিশ্ব স্মৃতির আন্তর্জাতিক নিবন্ধন হিসাবে পালন করা হয়।
৭ই মার্চ কি দিবস
অনেকেই এখন পর্যন্ত জানেন না ৭ ই মার্চ কি দিবস।তাই আমরা আজকে আমাদের এই আর্টিকেলটিতে বর্তমানে বাংলাদেশের ৭ই মার্চ সম্পর্কে আলোচনা করেছি আসলে ৭ই মার্চ কি ঘটেছিল এই সম্পর্কে পুরো আমাদের এই আর্টিকেলটিতে আলোচনা করব আপনারা চাইলে আমাদের এই আর্টিকেলটিতে ৭ ই মার্চের ঐতিহাসিক ভার্সনের পটভূমি জেনে নিতে পারেন।
আপনারা সবার অবগতির জন্য জানানো হচ্ছে যে সাথী মাস বিশ্ব শীতের আন্তর্জাতিক নিবন্ধন দিবস। অন্য কথা বলতে গেলে স্বাধীনতার সংগ্রামের ভাষণ হিসেবে বাংলাদেশে পরিচিত।
৭ মার্চের ভাষণ কেন বিখ্যাত
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের 7 ই মার্চের ভাষণ বর্তমানে পুরো বিশ্বে বিখ্যাত। কারণ বাংলাদেশের পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ করার জন্য হাজার ১৯৭১ সালে ৭ই মার্চের রেসকোর্স ময়নানে ভার্সন বিশাল ভূমিকা রেখেছিল বাঙালির মনে আর এই ভাষণ দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। পরবর্তীতে বাংলাদেশের মানুষ পাকিস্তানের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিল সে কাত্তর সালে আর সিনিয়ানে ছিল বিজয়।
২০১৭ সালের ৩০ অক্টোবর ইউনেস্কোর ৭ই মার্চের ভাষণকে ডকুমেন্টারি হেরিটেজ বা বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিলেন। আর এই ভাষণটি সহমত ছাতাত্তরটি গুরুত্বপূর্ণ নতিকে একই সাথে স্বীকৃতি দেয়া হয়। অনেকে জানে হাজার ১৯৭১৭ খ্রিস্টাব্দে আওয়ামী লীগ পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে নিরঙ্কস সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেন।
কিন্তু পাকিস্তানের সামরিক শাসন গোষ্ঠী এই দলের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে বিলম্ব হয় আস্তে আস্তে ৭ই মার্চের ভাষণ বাঙ্গালীদের হাজারো ১৯৭১ সালে যুদ্ধে অংশগ্রহণের ঘোষণা ভরসা যোগায়।
মূলত এই সকল কর্মের জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাথে মার্চের ভাষণ এখন বিখ্যাত অনেক বাঙালি বিশ্বাস কর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নেতা আর এই পৃথিবীতে আসবেনা তাই এই সাতই মার্চকে বাংলাদেশের বাঙালি জাতির অনেক ভূমিকা রেখেছিল।